মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার চাতলাপুর শুল্ক স্টেশনে ইসকন সদস্যদের বাধায় গত তিন দিন ধরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) দুপুর পর্যন্ত শুল্ক স্টেশনে কোনো মালবাহী যান চলাচল করতে পারেনি বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
ভারতের কৈলাশহরে ইসকন সদস্যরা চাতলাপুর শুল্ক স্টেশনের রাস্তা অবরোধ করে তাদের পতাকা স্থাপন করেন। এর ফলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে যায়। চাতলাপুর শুল্ক স্টেশনের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, মাছ, পাথর, ও প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানির অপেক্ষায় থাকা ছয়টি গাড়ি আটকে গেছে। ব্যবসায়ীরা এ ঘটনায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন।
জারা এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী রুবেল আহমদ জানান, “আমাদের রপ্তানি পণ্য ভারতে নিয়ে গেলে ইসকন যদি সেগুলো ধ্বংস করে, এর দায় কে নেবে? এ কারণে কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে।” চাতলাপুর ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারি সোহেল রানা চৌধুরী জানিয়েছেন, দেড় কোটি টাকার মালামাল আটকে গেছে, যার মধ্যে কাঁচামালও রয়েছে।
চাতলাপুর শুল্ক স্টেশনের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, ইসকনের প্রতিবন্ধকতার কারণে কার্যক্রম এখনও বন্ধ রয়েছে। সিলেট কাস্টমস বিভাগের উপকমিশনার মমিনুল ইসলাম জানান, “বাংলাদেশ প্রান্তে কোনো সমস্যা নেই। ভারতের অংশের সমস্যা সমাধানে আলোচনা চলছে।”
চাতলাপুর শুল্ক স্টেশন কর্তৃপক্ষ দুই দেশের মধ্যে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এ ঘটনার দ্রুত সমাধান না হলে ব্যবসায়ীদের ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ভারতের কৈলাশহরে ইসকন সদস্যরা চাতলাপুর শুল্ক স্টেশনের রাস্তা অবরোধ করে তাদের পতাকা স্থাপন করেন। এর ফলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে যায়। চাতলাপুর শুল্ক স্টেশনের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, মাছ, পাথর, ও প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানির অপেক্ষায় থাকা ছয়টি গাড়ি আটকে গেছে। ব্যবসায়ীরা এ ঘটনায় চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন।
জারা এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী রুবেল আহমদ জানান, “আমাদের রপ্তানি পণ্য ভারতে নিয়ে গেলে ইসকন যদি সেগুলো ধ্বংস করে, এর দায় কে নেবে? এ কারণে কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে।” চাতলাপুর ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারি সোহেল রানা চৌধুরী জানিয়েছেন, দেড় কোটি টাকার মালামাল আটকে গেছে, যার মধ্যে কাঁচামালও রয়েছে।
চাতলাপুর শুল্ক স্টেশনের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, ইসকনের প্রতিবন্ধকতার কারণে কার্যক্রম এখনও বন্ধ রয়েছে। সিলেট কাস্টমস বিভাগের উপকমিশনার মমিনুল ইসলাম জানান, “বাংলাদেশ প্রান্তে কোনো সমস্যা নেই। ভারতের অংশের সমস্যা সমাধানে আলোচনা চলছে।”
চাতলাপুর শুল্ক স্টেশন কর্তৃপক্ষ দুই দেশের মধ্যে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এ ঘটনার দ্রুত সমাধান না হলে ব্যবসায়ীদের ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।