পদ্মা নদীর রাজশাহীর বিভিন্ন চরে উর্বর পলিমাটির সুবাদে বছরে ১২ ধরনের ফসল উৎপাদন হচ্ছে। জেলার ১৪টি চরের ১৪ হাজার ৮৫৩ হেক্টর জমি কৃষির সঙ্গে জড়িত, যা চরের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে পদ্মার চরে গম, ভুট্টা এবং মসুর চাষ শুরু হয়েছে, যা চলবে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত। এর পাশাপাশি সরিষা, পেঁয়াজ, রসুন, আলু, শাকসবজি এবং কলাইয়ের চাষও চলছে। চরের পলিমাটি অত্যন্ত উর্বর হওয়ায় সারের খরচ কম হয়, যা কৃষকদের জন্য সুবিধাজনক।
চরের কৃষি ব্যবস্থায় আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাওয়ার টিলার ও ট্রাক্টরের মাধ্যমে জমি চাষ হচ্ছে। কৃষকরা জানিয়েছেন, সারের চাহিদা কম এবং উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় চরের কৃষি লাভজনক।
বাঘা ও কুষ্টিয়া চরের কলাই স্থানীয় বাজারের চাহিদা মিটিয়ে রাজশাহীর বানেশ্বরে বিক্রি হয়। তবে চরের একমাত্র যোগাযোগব্যবস্থা নৌকা হওয়ায় কিছুটা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় কৃষকদের। কৃষিপণ্য পরিবহনে উন্নত ব্যবস্থা নিশ্চিত করা গেলে চরের অর্থনীতি আরও গতিশীল হবে।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা জানিয়েছেন, "চরে ১২ থেকে ১৩ ধরনের ফসল হয়। কৃষকদের উন্নত পরামর্শ প্রদান এবং নতুন প্রকল্প চালু করার মাধ্যমে আমরা তাদের পাশে রয়েছি।"
পদ্মার চরাঞ্চলের কৃষি কার্যক্রম চরবাসীর জীবনমান উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় এবং পানির সঙ্কট সমাধানে উদ্যোগ নিলে এই অঞ্চলের অর্থনীতি আরও চাঙা হবে।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে পদ্মার চরে গম, ভুট্টা এবং মসুর চাষ শুরু হয়েছে, যা চলবে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত। এর পাশাপাশি সরিষা, পেঁয়াজ, রসুন, আলু, শাকসবজি এবং কলাইয়ের চাষও চলছে। চরের পলিমাটি অত্যন্ত উর্বর হওয়ায় সারের খরচ কম হয়, যা কৃষকদের জন্য সুবিধাজনক।
চরের কৃষি ব্যবস্থায় আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাওয়ার টিলার ও ট্রাক্টরের মাধ্যমে জমি চাষ হচ্ছে। কৃষকরা জানিয়েছেন, সারের চাহিদা কম এবং উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় চরের কৃষি লাভজনক।
বাঘা ও কুষ্টিয়া চরের কলাই স্থানীয় বাজারের চাহিদা মিটিয়ে রাজশাহীর বানেশ্বরে বিক্রি হয়। তবে চরের একমাত্র যোগাযোগব্যবস্থা নৌকা হওয়ায় কিছুটা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় কৃষকদের। কৃষিপণ্য পরিবহনে উন্নত ব্যবস্থা নিশ্চিত করা গেলে চরের অর্থনীতি আরও গতিশীল হবে।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা জানিয়েছেন, "চরে ১২ থেকে ১৩ ধরনের ফসল হয়। কৃষকদের উন্নত পরামর্শ প্রদান এবং নতুন প্রকল্প চালু করার মাধ্যমে আমরা তাদের পাশে রয়েছি।"
পদ্মার চরাঞ্চলের কৃষি কার্যক্রম চরবাসীর জীবনমান উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় এবং পানির সঙ্কট সমাধানে উদ্যোগ নিলে এই অঞ্চলের অর্থনীতি আরও চাঙা হবে।