বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে (আমিরাত) বিক্ষোভ করে গ্রেপ্তার হওয়া আরও ৭৫ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করেছে দেশটির সরকার। এ নিয়ে মোট ১৮৮ জন বাংলাদেশিকে সাধারণ ক্ষমার আওতায় মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো. সারওয়ার আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, বর্তমানে এ ইস্যুতে আমিরাতে আর কোনো বাংলাদেশি আটক নেই।
এর আগে, প্রধান উপদেষ্টার প্রচেষ্টায় গত আগস্টে ৫৭ জন বাংলাদেশির শাস্তি মওকুফের খবর প্রকাশিত হয়েছিল। টেলিফোন আলাপে আমিরাতের প্রেসিডেন্টকে প্রবাসীদের মুক্তির অনুরোধ করেন তিনি। দেশটির প্রেসিডেন্ট তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বাকি ৭৫ জনকেও ক্ষমা করেন।
জুলাই-আগস্ট ২০২৪-এ বাংলাদেশে ছাত্র ও জনতার ওপর সহিংসতার বিরুদ্ধে আমিরাতে প্রবাসীরা বিক্ষোভ করেন। এর জেরে আমিরাত কর্তৃপক্ষ ৫৭ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয়। তাদের মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
প্রবাসীদের মুক্তি প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, সরকারের ধারাবাহিক উদ্যোগ ও আমিরাতের মানবিক সিদ্ধান্তের ফলে ১৮৮ জন বাংলাদেশি মুক্তি পেয়েছেন। এটি প্রবাসী কল্যাণে একটি ঐতিহাসিক সাফল্য।
বাংলাদেশ ও আমিরাতের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়েছে। প্রবাসীদের কল্যাণে সরকারের ভূমিকা এ ধরনের সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই মানবিক সিদ্ধান্ত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে। সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও কূটনৈতিক সম্পর্কের ফলেই এ সাফল্য সম্ভব হয়েছে।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো. সারওয়ার আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, বর্তমানে এ ইস্যুতে আমিরাতে আর কোনো বাংলাদেশি আটক নেই।
এর আগে, প্রধান উপদেষ্টার প্রচেষ্টায় গত আগস্টে ৫৭ জন বাংলাদেশির শাস্তি মওকুফের খবর প্রকাশিত হয়েছিল। টেলিফোন আলাপে আমিরাতের প্রেসিডেন্টকে প্রবাসীদের মুক্তির অনুরোধ করেন তিনি। দেশটির প্রেসিডেন্ট তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বাকি ৭৫ জনকেও ক্ষমা করেন।
জুলাই-আগস্ট ২০২৪-এ বাংলাদেশে ছাত্র ও জনতার ওপর সহিংসতার বিরুদ্ধে আমিরাতে প্রবাসীরা বিক্ষোভ করেন। এর জেরে আমিরাত কর্তৃপক্ষ ৫৭ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয়। তাদের মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
প্রবাসীদের মুক্তি প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, সরকারের ধারাবাহিক উদ্যোগ ও আমিরাতের মানবিক সিদ্ধান্তের ফলে ১৮৮ জন বাংলাদেশি মুক্তি পেয়েছেন। এটি প্রবাসী কল্যাণে একটি ঐতিহাসিক সাফল্য।
বাংলাদেশ ও আমিরাতের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়েছে। প্রবাসীদের কল্যাণে সরকারের ভূমিকা এ ধরনের সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই মানবিক সিদ্ধান্ত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে। সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও কূটনৈতিক সম্পর্কের ফলেই এ সাফল্য সম্ভব হয়েছে।