নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার রনচন্ডী ইউনিয়নের কিশামত বীচচরণ মিস্ত্রিপাড়া গ্রামে সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে এক বৃদ্ধের মরদেহ দাফনে বাধা দেন তার সন্তানরা। ৬৫ বছর বয়সী আবু মোতালেবের মরদেহ সম্পত্তি লিখে দেওয়ার শর্তে একদিন উঠানে পড়ে থাকে।
জানা গেছে, আবু মোতালেব তার প্রথম স্ত্রী মতিয়া বেগম এবং তাদের দুই মেয়েকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করে দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরা বেগমকে সব সম্পত্তি লিখে দেন। প্রথম স্ত্রীর মেয়েরা অভিযোগ করেন, তাদের সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার কারণে তারা বাবার মরদেহ দাফনে বাধা দেন।
গত বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) আবু মোতালেব রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। তার মরদেহ শুক্রবার বাড়িতে আনা হলে প্রথম স্ত্রীর দুই মেয়ে সম্পত্তি লিখে না দেওয়ার কারণে দাফনে বাধা দেন।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং এলাকাবাসীর সহায়তায় শুক্রবার রাত ৮টার দিকে পারিবারিক কবরস্থানে আবু মোতালেবের মরদেহ দাফন করা হয়। মীমাংসার অংশ হিসেবে মৃতের ভাইরা প্রতিশ্রুতি দেন যে, প্রথম স্ত্রীর মেয়েদের সম্পত্তির অধিকার নিশ্চিত করা হবে।
মৃতের শ্যালক বেলাল মুন্সি জানান, মোতালেব জীবদ্দশায় প্রথম স্ত্রী এবং তাদের সন্তানদের বঞ্চিত করে দ্বিতীয় স্ত্রীকে সমস্ত সম্পত্তি দেন। তার ভাইরা বিষয়টি সমাধান করে সম্পত্তির ন্যায্য অংশ প্রথম স্ত্রীর মেয়েদের দেওয়ার দায়িত্ব নেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মজনু মিয়া মধু জানান, সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের কারণেই দাফন বিলম্বিত হয়। এলাকাবাসীর চাপে এবং মীমাংসার পর মরদেহ দাফন করা সম্ভব হয়।
সম্পত্তি নিয়ে এ ধরনের পারিবারিক বিরোধ শুধু সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে না, বরং মানবিক মূল্যবোধেরও অবক্ষয় ঘটায়। সংশ্লিষ্ট সবাইকে আইন অনুযায়ী সম্পত্তি বণ্টন নিশ্চিত করতে আরও সচেতন হতে হবে।
জানা গেছে, আবু মোতালেব তার প্রথম স্ত্রী মতিয়া বেগম এবং তাদের দুই মেয়েকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করে দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরা বেগমকে সব সম্পত্তি লিখে দেন। প্রথম স্ত্রীর মেয়েরা অভিযোগ করেন, তাদের সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার কারণে তারা বাবার মরদেহ দাফনে বাধা দেন।
গত বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) আবু মোতালেব রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। তার মরদেহ শুক্রবার বাড়িতে আনা হলে প্রথম স্ত্রীর দুই মেয়ে সম্পত্তি লিখে না দেওয়ার কারণে দাফনে বাধা দেন।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং এলাকাবাসীর সহায়তায় শুক্রবার রাত ৮টার দিকে পারিবারিক কবরস্থানে আবু মোতালেবের মরদেহ দাফন করা হয়। মীমাংসার অংশ হিসেবে মৃতের ভাইরা প্রতিশ্রুতি দেন যে, প্রথম স্ত্রীর মেয়েদের সম্পত্তির অধিকার নিশ্চিত করা হবে।
মৃতের শ্যালক বেলাল মুন্সি জানান, মোতালেব জীবদ্দশায় প্রথম স্ত্রী এবং তাদের সন্তানদের বঞ্চিত করে দ্বিতীয় স্ত্রীকে সমস্ত সম্পত্তি দেন। তার ভাইরা বিষয়টি সমাধান করে সম্পত্তির ন্যায্য অংশ প্রথম স্ত্রীর মেয়েদের দেওয়ার দায়িত্ব নেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মজনু মিয়া মধু জানান, সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের কারণেই দাফন বিলম্বিত হয়। এলাকাবাসীর চাপে এবং মীমাংসার পর মরদেহ দাফন করা সম্ভব হয়।
সম্পত্তি নিয়ে এ ধরনের পারিবারিক বিরোধ শুধু সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে না, বরং মানবিক মূল্যবোধেরও অবক্ষয় ঘটায়। সংশ্লিষ্ট সবাইকে আইন অনুযায়ী সম্পত্তি বণ্টন নিশ্চিত করতে আরও সচেতন হতে হবে।