চট্টগ্রামে এক গণসংলাপে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি অভিযোগ করেছেন যে, আওয়ামী লীগ ইসকনের ব্যানারে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যা করেছে। তিনি বলেন, "এটি এমনভাবে পরিকল্পনা করা হয়েছে যাতে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর দায় চাপানো যায় এবং মুসলিমদের উত্তেজিত করে হামলার পরিবেশ তৈরি করা হয়। এরপর সেই হামলার ছবি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রেরণ করে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে।"
সাকি উল্লেখ করেন, রয়টার্সের মতো আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে বিষয়টি এমনভাবে উপস্থাপিত হয়েছে যাতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। তিনি বলেন, "এটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, যা আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশকে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর জন্য নিরাপদ নয় বলে তুলে ধরার চেষ্টা করছে।"
গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর গুরুত্বারোপ করে সাকি বলেন, "গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় কোনো হস্তক্ষেপ করা যাবে না। গণমাধ্যম অফিসে হামলা বা ভয় দেখানো আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের জন্য নেতিবাচক পরিস্থিতি তৈরি করছে।"
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চালিয়ে নিজেদের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি সম্মিলিতভাবে ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
সংলাপে সাকি নতুন সংবিধান, ৭০ অনুচ্ছেদ সংস্কার এবং গণতান্ত্রিক নির্বাচন আয়োজনের দাবিও জানান। তিনি বলেন, "সরকারকে জনগণের প্রতি জবাবদিহি করতে হবে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। গণতান্ত্রিক শক্তি গড়ে তোলা ছাড়া বিকল্প নেই।"
গণসংলাপে আরও বক্তব্য রাখেন গণসংহতি আন্দোলনের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা নেতারা। তারা সবাই বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে জনগণের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের গুরুত্বারোপ করেন।
জোনায়েদ সাকির বক্তব্যে সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ এবং গণতান্ত্রিক সংস্কারের আহ্বান বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন আলোচনা উসকে দিয়েছে। জনগণের সমর্থন নিয়ে গণতান্ত্রিক শক্তি গড়ে তোলার এই দাবি কতটা বাস্তবায়ন হবে তা সময়ই বলে দেবে।
সাকি উল্লেখ করেন, রয়টার্সের মতো আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে বিষয়টি এমনভাবে উপস্থাপিত হয়েছে যাতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। তিনি বলেন, "এটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, যা আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশকে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর জন্য নিরাপদ নয় বলে তুলে ধরার চেষ্টা করছে।"
গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর গুরুত্বারোপ করে সাকি বলেন, "গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় কোনো হস্তক্ষেপ করা যাবে না। গণমাধ্যম অফিসে হামলা বা ভয় দেখানো আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের জন্য নেতিবাচক পরিস্থিতি তৈরি করছে।"
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চালিয়ে নিজেদের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি সম্মিলিতভাবে ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
সংলাপে সাকি নতুন সংবিধান, ৭০ অনুচ্ছেদ সংস্কার এবং গণতান্ত্রিক নির্বাচন আয়োজনের দাবিও জানান। তিনি বলেন, "সরকারকে জনগণের প্রতি জবাবদিহি করতে হবে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। গণতান্ত্রিক শক্তি গড়ে তোলা ছাড়া বিকল্প নেই।"
গণসংলাপে আরও বক্তব্য রাখেন গণসংহতি আন্দোলনের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা নেতারা। তারা সবাই বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে জনগণের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের গুরুত্বারোপ করেন।
জোনায়েদ সাকির বক্তব্যে সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ এবং গণতান্ত্রিক সংস্কারের আহ্বান বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন আলোচনা উসকে দিয়েছে। জনগণের সমর্থন নিয়ে গণতান্ত্রিক শক্তি গড়ে তোলার এই দাবি কতটা বাস্তবায়ন হবে তা সময়ই বলে দেবে।