নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক টাইম ম্যাগাজিনের ২০২৪ সালের শীর্ষ ১০০ ছবির তালিকায় স্থান পেয়েছে বাংলাদেশি ফটোগ্রাফার কে এম আসাদের তোলা একটি ছবি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে হাজারো মানুষের উল্লাসের দৃশ্যধারণ করে তিনি এই গৌরব অর্জন করেন। ২৬ নভেম্বর টাইম ম্যাগাজিন এই তালিকা প্রকাশ করে। সেখানে ৭২তম স্থানে কে এম আসাদের ফটোগ্রাফি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
নিজের ফেসবুক পোস্টে এই অর্জন নিয়ে অনুভূতি প্রকাশ করেন আসাদ। তিনি লিখেন, "একজন স্বাধীন ফটোগ্রাফার হিসেবে এমন একটি বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মে আমার কাজ স্বীকৃতি পাওয়া সত্যিই আনন্দের বিষয়।"
গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী শাসক শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং দেশত্যাগের খবরের পর প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে ঢুকে উল্লাস করেন হাজারো জনতা। এই বিশেষ মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করে কে এম আসাদ। ছবিতে দেখা যায়, অনেকেই হাতে জাতীয় পতাকা নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
প্রতি বছর টাইম ম্যাগাজিন তাদের ফটো বিভাগে শীর্ষ ১০০ ছবির তালিকা প্রকাশ করে। এবারের তালিকার শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ডের ফটোগ্রাফার মারকো ডি মারকোর তোলা একটি অগ্নুৎপাতের ছবি। এছাড়া ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ছবিও জায়গা পেয়েছে।
কে এম আসাদের এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য গর্বের বিষয়। তার কাজ প্রমাণ করে, একজন স্বাধীন ফটোগ্রাফারও বিশ্বমঞ্চে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারে।
টাইম ম্যাগাজিনের তালিকায় স্থান পাওয়া এই ছবি বাংলাদেশের ফটোগ্রাফি জগতে নতুন সম্ভাবনা এবং আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দরজা খুলে দিয়েছে। এই অর্জন ফটোগ্রাফারদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
নিজের ফেসবুক পোস্টে এই অর্জন নিয়ে অনুভূতি প্রকাশ করেন আসাদ। তিনি লিখেন, "একজন স্বাধীন ফটোগ্রাফার হিসেবে এমন একটি বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মে আমার কাজ স্বীকৃতি পাওয়া সত্যিই আনন্দের বিষয়।"
গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী শাসক শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং দেশত্যাগের খবরের পর প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে ঢুকে উল্লাস করেন হাজারো জনতা। এই বিশেষ মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করে কে এম আসাদ। ছবিতে দেখা যায়, অনেকেই হাতে জাতীয় পতাকা নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন।
প্রতি বছর টাইম ম্যাগাজিন তাদের ফটো বিভাগে শীর্ষ ১০০ ছবির তালিকা প্রকাশ করে। এবারের তালিকার শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ডের ফটোগ্রাফার মারকো ডি মারকোর তোলা একটি অগ্নুৎপাতের ছবি। এছাড়া ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ছবিও জায়গা পেয়েছে।
কে এম আসাদের এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য গর্বের বিষয়। তার কাজ প্রমাণ করে, একজন স্বাধীন ফটোগ্রাফারও বিশ্বমঞ্চে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারে।
টাইম ম্যাগাজিনের তালিকায় স্থান পাওয়া এই ছবি বাংলাদেশের ফটোগ্রাফি জগতে নতুন সম্ভাবনা এবং আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দরজা খুলে দিয়েছে। এই অর্জন ফটোগ্রাফারদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।