পঞ্চগড়ের আলোচিত ছাত্র আন্দোলনকর্মী আল আমিন হত্যা ও গুমের মামলায় সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। রোববার (১ ডিসেম্বর) সকালে পঞ্চগড় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. আশরাফুজ্জামান তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মির্জা সারোয়ার হোসেন আদালতে জামিনের আবেদন করলেও, পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আদম সুফির বিরোধিতার প্রেক্ষিতে জামিন আবেদন খারিজ করা হয়। এ মামলায় সাবেক মন্ত্রীসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং আরও ১৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
পঞ্চগড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়া আল আমিন নামে এক রিকশাচালককে গুম এবং হত্যার অভিযোগে তার বাবা মনু মিয়া গত ১০ নভেম্বর মামলাটি দায়ের করেন।
এজাহারে আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন—পঞ্চগড়-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নাঈমুজ্জামান ভুঁইয়া, মজাহারুল হক প্রধান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত সম্রাট, এবং জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু নোমান হাসান।
পাবলিক প্রসিকিউটর বলেন, "আল আমিন ছিলেন ছাত্র-জনতার আন্দোলনের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী। তাকে গুম এবং হত্যা করা হয়েছে। এ মামলায় প্রধান আসামি হিসেবে সাবেক মন্ত্রীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।"
আসামিপক্ষের আইনজীবী মির্জা সারোয়ার হোসেন বলেন, "ভিকটিমকে এখনও পাওয়া যায়নি, ফলে মামলাটি ৩০২ ধারার আওতায় পড়ে না। আদালত বিষয়টি বিবেচনা না করে জামিন নামঞ্জুর করেছে।"
তবে আদালত সাবেক রেলমন্ত্রীকে কারাগারে ডিভিশন সুবিধা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মামলার পরবর্তী পর্যায়ে তার রিমান্ডের আবেদন করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন পিপি।
এই মামলা নিয়ে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে আলোচনা তুঙ্গে। আসামিপক্ষ মামলাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করলেও, বিচার বিভাগের কাছে সঠিক তদন্তের দাবি জানিয়েছে বাদীপক্ষ।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মির্জা সারোয়ার হোসেন আদালতে জামিনের আবেদন করলেও, পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আদম সুফির বিরোধিতার প্রেক্ষিতে জামিন আবেদন খারিজ করা হয়। এ মামলায় সাবেক মন্ত্রীসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং আরও ১৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
পঞ্চগড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়া আল আমিন নামে এক রিকশাচালককে গুম এবং হত্যার অভিযোগে তার বাবা মনু মিয়া গত ১০ নভেম্বর মামলাটি দায়ের করেন।
এজাহারে আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন—পঞ্চগড়-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নাঈমুজ্জামান ভুঁইয়া, মজাহারুল হক প্রধান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত সম্রাট, এবং জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু নোমান হাসান।
পাবলিক প্রসিকিউটর বলেন, "আল আমিন ছিলেন ছাত্র-জনতার আন্দোলনের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী। তাকে গুম এবং হত্যা করা হয়েছে। এ মামলায় প্রধান আসামি হিসেবে সাবেক মন্ত্রীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।"
আসামিপক্ষের আইনজীবী মির্জা সারোয়ার হোসেন বলেন, "ভিকটিমকে এখনও পাওয়া যায়নি, ফলে মামলাটি ৩০২ ধারার আওতায় পড়ে না। আদালত বিষয়টি বিবেচনা না করে জামিন নামঞ্জুর করেছে।"
তবে আদালত সাবেক রেলমন্ত্রীকে কারাগারে ডিভিশন সুবিধা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মামলার পরবর্তী পর্যায়ে তার রিমান্ডের আবেদন করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন পিপি।
এই মামলা নিয়ে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে আলোচনা তুঙ্গে। আসামিপক্ষ মামলাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করলেও, বিচার বিভাগের কাছে সঠিক তদন্তের দাবি জানিয়েছে বাদীপক্ষ।