লক্ষ্মীপুর-রামগতি আঞ্চলিক সড়কে ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আলমগীর হোসেন (৫৫) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১ ডিসেম্বর) সকালে সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ এলাকায় এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
আলমগীর হোসেন লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি উপজেলার চরআফজাল এলাকার বাসিন্দা। তিনি একটি মামলার হাজিরা দিতে লক্ষ্মীপুর জেলা আদালতে যাচ্ছিলেন। তবে সেই আদালতে আর পৌঁছাতে পারেননি। দুর্ঘটনায় তার সঙ্গের আরও পাঁচজন আহত হন, যাদের মধ্যে দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রামগতি থেকে অটোরিকশায় লক্ষ্মীপুরে আসছিলেন আলমগীর। ভবানীগঞ্জ এলাকায় পৌঁছালে একটি দ্রুতগামী ট্রাকের সঙ্গে অটোরিকশাটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই আলমগীর গুরুতর আহত হন। পরে তাকে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. একে আজাদ জানান, দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা গুরুতর। আহত শিক্ষার্থী হাসান আহমেদকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ জানান, নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়া দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ট্রাক ও চালককে শনাক্ত ও আটকের চেষ্টা চলছে।
এ দুর্ঘটনা সড়কে নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। স্থানীয়রা এই সড়কে অধিক গতির যানবাহনের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
আলমগীর হোসেন লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি উপজেলার চরআফজাল এলাকার বাসিন্দা। তিনি একটি মামলার হাজিরা দিতে লক্ষ্মীপুর জেলা আদালতে যাচ্ছিলেন। তবে সেই আদালতে আর পৌঁছাতে পারেননি। দুর্ঘটনায় তার সঙ্গের আরও পাঁচজন আহত হন, যাদের মধ্যে দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রামগতি থেকে অটোরিকশায় লক্ষ্মীপুরে আসছিলেন আলমগীর। ভবানীগঞ্জ এলাকায় পৌঁছালে একটি দ্রুতগামী ট্রাকের সঙ্গে অটোরিকশাটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই আলমগীর গুরুতর আহত হন। পরে তাকে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. একে আজাদ জানান, দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা গুরুতর। আহত শিক্ষার্থী হাসান আহমেদকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ জানান, নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়া দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ট্রাক ও চালককে শনাক্ত ও আটকের চেষ্টা চলছে।
এ দুর্ঘটনা সড়কে নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। স্থানীয়রা এই সড়কে অধিক গতির যানবাহনের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।