বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করা নিয়ে বিএনপির ওপর দায় চাপানো দুঃখজনক। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কেউ কেউ এ বিষয়ে এমন মন্তব্য করেছেন, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। রোববার (১ ডিসেম্বর) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না করার সিদ্ধান্ত সরকারের এখতিয়ার। এ বিষয়ে বিএনপির কোনো ভূমিকা নেই। তিনি আরও বলেন, "আওয়ামী লীগ জামায়াতে ইসলাম নিষিদ্ধ করলে আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি। একইভাবে এখন গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্য বিনষ্ট হয় এমন কোনো বক্তব্য দেওয়া উচিত নয়।"
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একটি বার্তা তুলে ধরে রিজভী বলেন, "অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে জরুরি পদক্ষেপ নিক।"
রিজভী বলেন, ভয়েস অব আমেরিকার (ভিওএ) এক জরিপে দেখা গেছে, ৬৪.১ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী বেশি নিরাপদ। অন্যদিকে, ভারতে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন প্রতিনিয়ত বাড়ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
ভারতে মুসলিম ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের ওপর দমন-পীড়নের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, "বাড়ি-ঘর বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হচ্ছে। মুসলিমরা প্রতিনিয়ত নিপীড়নের শিকার হচ্ছে।"
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন ও হাবিব উন নবী খান সোহেল।
রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না করার সিদ্ধান্ত সরকারের এখতিয়ার। এ বিষয়ে বিএনপির কোনো ভূমিকা নেই। তিনি আরও বলেন, "আওয়ামী লীগ জামায়াতে ইসলাম নিষিদ্ধ করলে আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি। একইভাবে এখন গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্য বিনষ্ট হয় এমন কোনো বক্তব্য দেওয়া উচিত নয়।"
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একটি বার্তা তুলে ধরে রিজভী বলেন, "অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে জরুরি পদক্ষেপ নিক।"
রিজভী বলেন, ভয়েস অব আমেরিকার (ভিওএ) এক জরিপে দেখা গেছে, ৬৪.১ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী বেশি নিরাপদ। অন্যদিকে, ভারতে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন প্রতিনিয়ত বাড়ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
ভারতে মুসলিম ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের ওপর দমন-পীড়নের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, "বাড়ি-ঘর বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হচ্ছে। মুসলিমরা প্রতিনিয়ত নিপীড়নের শিকার হচ্ছে।"
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন ও হাবিব উন নবী খান সোহেল।