দেশের ক্রান্তিকাল পেরিয়ে জাতিকে নিরাপদ ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে নিতে কাজ করছে সেনাবাহিনী। ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক সংবর্ধনা ও পদক প্রদান অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এমনটাই জানিয়েছেন। তিনি বলেন, "সামনে কঠিন সময় পার করতে হবে, তবে আমরা সবাই মিলে কাজ করলে দেশকে শান্তি ও সুশৃঙ্খলার পথে নিয়ে যেতে পারব।"
অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান জানান, দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা থেকে শুরু করে জাতি গঠনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সেনাবাহিনী নিবেদিতভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, "জাতির এই সেনাবাহিনী দেশের প্রতি কৃতজ্ঞ। দেশকে ভালো জায়গায় নিতে আমাদের কাজ চালিয়ে যেতে হবে।"
২০২৩-২৪ অর্থবছরে শান্তিকালীন সময়ে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২৮ জন সেনা সদস্যকে বিভিন্ন পদক প্রদান করা হয়। এর মধ্যে পাঁচ জনকে সেনাবাহিনী পদক (এসবিপি), পাঁচ জনকে অসামান্য সেবা পদক (ওএসপি) এবং ১৮ জনকে বিশিষ্ট সেবা পদক (বিএসপি) প্রদান করা হয়।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে সেনাপ্রধান বলেন, "আপনারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। আপনারা শুধু মুক্তিযুদ্ধই করেননি, সেনাবাহিনীর শুরুর দিনগুলোতেও বিশাল অবদান রেখেছেন। আপনাদের ঋণ কখনো শোধ করতে পারব না।"
সেনাপ্রধান দেশের জনগণ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, "আমরা সবাই মিলে একত্রে কাজ করলে দেশের ক্রান্তিকাল পেরিয়ে শান্তি ও সুশৃঙ্খল ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে পারব।"
সেনাবাহিনীর এমন নিবেদিত কর্মযজ্ঞ দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও নিরাপত্তায় একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানকে সম্মান জানাতে এবং বর্তমান সদস্যদের উৎসাহিত করতে এমন উদ্যোগ ধারাবাহিকভাবে পরিচালিত হওয়া প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান জানান, দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা থেকে শুরু করে জাতি গঠনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সেনাবাহিনী নিবেদিতভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, "জাতির এই সেনাবাহিনী দেশের প্রতি কৃতজ্ঞ। দেশকে ভালো জায়গায় নিতে আমাদের কাজ চালিয়ে যেতে হবে।"
২০২৩-২৪ অর্থবছরে শান্তিকালীন সময়ে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২৮ জন সেনা সদস্যকে বিভিন্ন পদক প্রদান করা হয়। এর মধ্যে পাঁচ জনকে সেনাবাহিনী পদক (এসবিপি), পাঁচ জনকে অসামান্য সেবা পদক (ওএসপি) এবং ১৮ জনকে বিশিষ্ট সেবা পদক (বিএসপি) প্রদান করা হয়।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে সেনাপ্রধান বলেন, "আপনারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। আপনারা শুধু মুক্তিযুদ্ধই করেননি, সেনাবাহিনীর শুরুর দিনগুলোতেও বিশাল অবদান রেখেছেন। আপনাদের ঋণ কখনো শোধ করতে পারব না।"
সেনাপ্রধান দেশের জনগণ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, "আমরা সবাই মিলে একত্রে কাজ করলে দেশের ক্রান্তিকাল পেরিয়ে শান্তি ও সুশৃঙ্খল ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে পারব।"
সেনাবাহিনীর এমন নিবেদিত কর্মযজ্ঞ দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও নিরাপত্তায় একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানকে সম্মান জানাতে এবং বর্তমান সদস্যদের উৎসাহিত করতে এমন উদ্যোগ ধারাবাহিকভাবে পরিচালিত হওয়া প্রয়োজন।