বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে যে ২০৩৪ সালের ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক হবে সৌদি আরব। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ফিফার কাছ থেকে আয়োজক দেশ হিসেবে সর্বোচ্চ রেটিং পেয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি "গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ" আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে।
ফিফা জানিয়েছে, সৌদি আরবের প্রস্তাবনা ৫-এর মধ্যে ৪.২ পয়েন্ট পেয়েছে, যা বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে সর্বোচ্চ। তবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঝুঁকি মধ্যম বলে উল্লেখ করেছে সংস্থাটি। ফিফার মতে, এই আয়োজন সৌদি আরবের সংস্কারের জন্য একটি নিয়ামক হতে পারে।
সৌদি আরবের প্রস্তাবনায় উল্লেখ করা হয়েছে, বিশ্বকাপের ম্যাচগুলো ১৫টি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে নতুন নির্মাণাধীন কিং সালমান স্টেডিয়ামে হবে উদ্বোধনী ও ফাইনাল ম্যাচ। এই স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতা হবে ৯২ হাজার দর্শক, যা ২০৩২ সালের মধ্যেই প্রস্তুত হবে।
যদিও গ্রীষ্মকালীন তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যেতে পারে, ফিফা সম্ভাব্য সূচি হিসেবে শীতকালীন আয়োজনের কথা বিবেচনা করছে। ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপের মতো নভেম্বর-ডিসেম্বরে হতে পারে এই আয়োজন।
বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য সৌদি আরব বর্তমানে অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যস্ত। ২০৩৪ বিশ্বকাপের আগে, ২০২৭ এশিয়ান কাপ আয়োজনের জন্য আরও তিনটি স্টেডিয়াম প্রস্তুত হবে।
পরবর্তী বিশ্বকাপ ২০২৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, এবং মেক্সিকোতে এবং ২০৩০ সালে শতবর্ষ উপলক্ষে স্পেন, পর্তুগাল, মরক্কো, আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে এবং প্যারাগুয়ের মিলিত আয়োজনে অনুষ্ঠিত হবে।
পশ্চিমা দেশগুলোর আপত্তি থাকা সত্ত্বেও, ফিফা সৌদি আরবকে আয়োজক দেশ হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে। সংস্থাটি আশা করছে, এই আয়োজন মানবাধিকার পরিস্থিতি উন্নত করতে ভূমিকা রাখতে পারে।
ফিফা জানিয়েছে, সৌদি আরবের প্রস্তাবনা ৫-এর মধ্যে ৪.২ পয়েন্ট পেয়েছে, যা বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে সর্বোচ্চ। তবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঝুঁকি মধ্যম বলে উল্লেখ করেছে সংস্থাটি। ফিফার মতে, এই আয়োজন সৌদি আরবের সংস্কারের জন্য একটি নিয়ামক হতে পারে।
সৌদি আরবের প্রস্তাবনায় উল্লেখ করা হয়েছে, বিশ্বকাপের ম্যাচগুলো ১৫টি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে নতুন নির্মাণাধীন কিং সালমান স্টেডিয়ামে হবে উদ্বোধনী ও ফাইনাল ম্যাচ। এই স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতা হবে ৯২ হাজার দর্শক, যা ২০৩২ সালের মধ্যেই প্রস্তুত হবে।
যদিও গ্রীষ্মকালীন তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যেতে পারে, ফিফা সম্ভাব্য সূচি হিসেবে শীতকালীন আয়োজনের কথা বিবেচনা করছে। ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপের মতো নভেম্বর-ডিসেম্বরে হতে পারে এই আয়োজন।
বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য সৌদি আরব বর্তমানে অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যস্ত। ২০৩৪ বিশ্বকাপের আগে, ২০২৭ এশিয়ান কাপ আয়োজনের জন্য আরও তিনটি স্টেডিয়াম প্রস্তুত হবে।
পরবর্তী বিশ্বকাপ ২০২৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, এবং মেক্সিকোতে এবং ২০৩০ সালে শতবর্ষ উপলক্ষে স্পেন, পর্তুগাল, মরক্কো, আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে এবং প্যারাগুয়ের মিলিত আয়োজনে অনুষ্ঠিত হবে।
পশ্চিমা দেশগুলোর আপত্তি থাকা সত্ত্বেও, ফিফা সৌদি আরবকে আয়োজক দেশ হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে। সংস্থাটি আশা করছে, এই আয়োজন মানবাধিকার পরিস্থিতি উন্নত করতে ভূমিকা রাখতে পারে।