২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের খালাস উদযাপন করতে ময়মনসিংহে আনন্দ মিছিল এবং সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে নগরীর দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হওয়া এই মিছিল প্রেসক্লাব মোড়ে এসে শেষ হয়।
মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, "তারেক রহমান নির্দোষ, এটি রায়ে প্রমাণিত। তাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মামলায় জড়ানো হয়েছিল। ইনশাআল্লাহ, অচিরেই তিনি বীরের বেশে দেশের মাটিতে ফিরে আসবেন।"
মিছিলের সময় ময়মনসিংহের রাজপথ ছিল স্লোগানে মুখর। নেতাকর্মীরা "তারেক রহমান আসবে ফিরে বীরের বেশে বাংলাদেশে" স্লোগান দিতে দিতে এগিয়ে যান। এতে অংশ নেন দলীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফুল আলম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ, এবং মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক শেখ আমজাদ আলী।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন:
দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকির হোসেন বাবলু
উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এনায়েত উল্লাহ কালাম
মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ হান্নান খান, শামীম আজাদ, ও কায়কোবাদ মামুন
বিএনপির নেতারা দাবি করেছেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলাটি ছিল জিয়া পরিবারকে রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার ষড়যন্ত্র। আদালতের রায়ে তারেক রহমানের খালাস প্রমাণ করে এই মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ছিল।
তারেক রহমানের খালাস বিএনপির নেতাকর্মীদের জন্য প্রেরণা হিসেবে কাজ করছে। সমাবেশে অংশ নেওয়া নেতারা আশাবাদী, তিনি শিগগিরই দেশে ফিরবেন এবং দলীয় নেতৃত্বে আরও শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবেন।
মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, "তারেক রহমান নির্দোষ, এটি রায়ে প্রমাণিত। তাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মামলায় জড়ানো হয়েছিল। ইনশাআল্লাহ, অচিরেই তিনি বীরের বেশে দেশের মাটিতে ফিরে আসবেন।"
মিছিলের সময় ময়মনসিংহের রাজপথ ছিল স্লোগানে মুখর। নেতাকর্মীরা "তারেক রহমান আসবে ফিরে বীরের বেশে বাংলাদেশে" স্লোগান দিতে দিতে এগিয়ে যান। এতে অংশ নেন দলীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফুল আলম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ, এবং মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক শেখ আমজাদ আলী।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন:
দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকির হোসেন বাবলু
উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এনায়েত উল্লাহ কালাম
মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ হান্নান খান, শামীম আজাদ, ও কায়কোবাদ মামুন
বিএনপির নেতারা দাবি করেছেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলাটি ছিল জিয়া পরিবারকে রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার ষড়যন্ত্র। আদালতের রায়ে তারেক রহমানের খালাস প্রমাণ করে এই মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ছিল।
তারেক রহমানের খালাস বিএনপির নেতাকর্মীদের জন্য প্রেরণা হিসেবে কাজ করছে। সমাবেশে অংশ নেওয়া নেতারা আশাবাদী, তিনি শিগগিরই দেশে ফিরবেন এবং দলীয় নেতৃত্বে আরও শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবেন।