চট্টগ্রাম বন্দরে গৃহস্থালি পণ্যের মিথ্যা ঘোষণায় আমদানি করা একটি কনটেইনার থেকে ৭৪০ কার্টনে ৭৪ লাখ শলাকা সিগারেট আটক করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। রোববার বিকেলে কাস্টমস হাউসের এআইআর (অ্যান্টি ইলিগ্যাল রেভিনিউ) টিমের অভিযানে এ চালানটি জব্দ করা হয়।
কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জানায়, থাইল্যান্ড থেকে আমদানিকৃত এই চালানটি পাবনার ঈশ্বরদীর ইপিজেডে অবস্থিত খিয়াটি ল্যাদার ইনোভেশন বিডি লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানের নামে আনা হয়। গৃহস্থালি পণ্যের ঘোষণায় আমদানির কথা বলা হলেও পরীক্ষা করে এর ভেতরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে তৈরি সিগারেট পাওয়া যায়।
চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী কমিশনার মো. রাজিব হোসেন জানান, "চালানটির শুল্কায়নযোগ্য মূল্য আনুমানিক দেড় কোটি টাকা। এর বিপরীতে প্রযোজ্য রাজস্ব ছিল প্রায় ৯ কোটি টাকা। মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে এই চালানটি আমদানি করে সরকারকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার অপচেষ্টা করা হয়েছিল।"
চট্টগ্রাম কাস্টমসের এআইআর টিম গত ২৭ জুন মিথ্যা ঘোষণায় আমদানি করা ৫০ লাখ শলাকা সিগারেট এবং ৫ সেপ্টেম্বর ১১ হাজার ৬৭৬ লিটার মদ আটক করে।
নতুন এ অভিযানে কাস্টমসের সক্ষমতা ও নজরদারির গুরুত্ব আরও একবার স্পষ্ট হয়েছে।
চালানটি আমদানির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে কাস্টমস আইন, ২০২৩ এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
চট্টগ্রাম কাস্টমসের এ অভিযান মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে আমদানি ও রাজস্ব ফাঁকির বিরুদ্ধে একটি দৃঢ় অবস্থান হিসেবে কাজ করবে। এ ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের নজরদারি ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা আরও জোরদার করার প্রয়োজনীয়তা প্রতিফলিত হয়েছে।
কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জানায়, থাইল্যান্ড থেকে আমদানিকৃত এই চালানটি পাবনার ঈশ্বরদীর ইপিজেডে অবস্থিত খিয়াটি ল্যাদার ইনোভেশন বিডি লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানের নামে আনা হয়। গৃহস্থালি পণ্যের ঘোষণায় আমদানির কথা বলা হলেও পরীক্ষা করে এর ভেতরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে তৈরি সিগারেট পাওয়া যায়।
চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী কমিশনার মো. রাজিব হোসেন জানান, "চালানটির শুল্কায়নযোগ্য মূল্য আনুমানিক দেড় কোটি টাকা। এর বিপরীতে প্রযোজ্য রাজস্ব ছিল প্রায় ৯ কোটি টাকা। মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে এই চালানটি আমদানি করে সরকারকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার অপচেষ্টা করা হয়েছিল।"
চট্টগ্রাম কাস্টমসের এআইআর টিম গত ২৭ জুন মিথ্যা ঘোষণায় আমদানি করা ৫০ লাখ শলাকা সিগারেট এবং ৫ সেপ্টেম্বর ১১ হাজার ৬৭৬ লিটার মদ আটক করে।
নতুন এ অভিযানে কাস্টমসের সক্ষমতা ও নজরদারির গুরুত্ব আরও একবার স্পষ্ট হয়েছে।
চালানটি আমদানির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে কাস্টমস আইন, ২০২৩ এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
চট্টগ্রাম কাস্টমসের এ অভিযান মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে আমদানি ও রাজস্ব ফাঁকির বিরুদ্ধে একটি দৃঢ় অবস্থান হিসেবে কাজ করবে। এ ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের নজরদারি ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা আরও জোরদার করার প্রয়োজনীয়তা প্রতিফলিত হয়েছে।