মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে সাহিদা আক্তার রাফা (২৪) নামে এক তরুণীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় তার প্রেমিক তৌহিদ শেখ তন্ময়কে (২৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (২ ডিসেম্বর) মুন্সীগঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে বরিশালের ভোলা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
এ ঘটনায় কেরাণীগঞ্জের একটি পুকুর থেকে হত্যায় ব্যবহৃত পিস্তলও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর আজাদ।
গত শনিবার (৩০ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের শ্রীনগর উপজেলার দোগাছি ফুটওভার ব্রিজের কাছে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সাহিদার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। স্থানীয়রা জানান, ওইদিন ভোরে সাহিদাকে এক যুবকের সঙ্গে মহাসড়কে হাঁটতে দেখা যায়। কিছুক্ষণ পর তাদের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক হয় এবং সাহিদাকে চড়-থাপ্পড় দিতে দেখেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
পরে পুলিশ মরদেহের ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ এবং মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে তার পরিচয় নিশ্চিত করে। সাহিদা ঢাকার ওয়ারিতে পরিবারের সঙ্গে থাকতেন এবং নারিন্দার বলধা গার্ডেন এলাকায় কাজ করতেন।
নিহত সাহিদার মা জরিনা খাতুন অভিযোগ করেন, প্রেমিক তৌহিদ তাদের সম্পর্ক নিয়ে প্রায়ই ঝগড়া করত। এমনকি কয়েক মাস আগে তারা আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়েন। পরিবারের আপত্তি সত্ত্বেও সাহিদা তৌহিদের সঙ্গে সম্পর্ক চালিয়ে যান।
গোয়েন্দা পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর আজাদ জানান, প্রেমের সম্পর্কের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। নিহতের মা জরিনা খাতুন এ বিষয়ে মামলা দায়ের করেছেন। শ্রীনগর থানার ওসি কাইয়ুম উদ্দিন জানান, পুলিশ হত্যার কারণ ও অন্যান্য তথ্য খতিয়ে দেখছে।
এ ঘটনায় কেরাণীগঞ্জের একটি পুকুর থেকে হত্যায় ব্যবহৃত পিস্তলও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর আজাদ।
গত শনিবার (৩০ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের শ্রীনগর উপজেলার দোগাছি ফুটওভার ব্রিজের কাছে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সাহিদার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। স্থানীয়রা জানান, ওইদিন ভোরে সাহিদাকে এক যুবকের সঙ্গে মহাসড়কে হাঁটতে দেখা যায়। কিছুক্ষণ পর তাদের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক হয় এবং সাহিদাকে চড়-থাপ্পড় দিতে দেখেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
পরে পুলিশ মরদেহের ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ এবং মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে তার পরিচয় নিশ্চিত করে। সাহিদা ঢাকার ওয়ারিতে পরিবারের সঙ্গে থাকতেন এবং নারিন্দার বলধা গার্ডেন এলাকায় কাজ করতেন।
নিহত সাহিদার মা জরিনা খাতুন অভিযোগ করেন, প্রেমিক তৌহিদ তাদের সম্পর্ক নিয়ে প্রায়ই ঝগড়া করত। এমনকি কয়েক মাস আগে তারা আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়েন। পরিবারের আপত্তি সত্ত্বেও সাহিদা তৌহিদের সঙ্গে সম্পর্ক চালিয়ে যান।
গোয়েন্দা পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর আজাদ জানান, প্রেমের সম্পর্কের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। নিহতের মা জরিনা খাতুন এ বিষয়ে মামলা দায়ের করেছেন। শ্রীনগর থানার ওসি কাইয়ুম উদ্দিন জানান, পুলিশ হত্যার কারণ ও অন্যান্য তথ্য খতিয়ে দেখছে।