সংযুক্ত আরব আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ৭৫ বাংলাদেশির মধ্যে ২৪ জন আজ বাংলাদেশে ফিরছেন। গত ২৯ নভেম্বর আমিরাত সরকার এসব প্রবাসীকে ক্ষমা ঘোষণা করে, যাদের মধ্যে কোটা সংস্কার আন্দোলন ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বিক্ষোভ করায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। এর ফলে মোট ১৮৮ জন বাংলাদেশি মুক্তি পেলেন। আজ (২ ডিসেম্বর) তাদের মধ্যে ২৪ জন দেশে ফিরে আসছেন।
এয়ার অ্যারাবিয়ার একটি ফ্লাইটে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি থেকে বাংলাদেশের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ২০ মিনিটে আবুধাবি থেকে উড্ডয়ন করবে।
এই প্রবাসীরা কোটা সংস্কার আন্দোলন ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আমিরাতে বিক্ষোভ করেছিলেন, যার ফলে তারা গ্রেপ্তার হন। গত ২৯ নভেম্বর ৭৫ বাংলাদেশিকে মুক্তি দেয় আমিরাত সরকার, এবং তাদের মধ্যে ২৪ জন আজ দেশে ফিরছেন।
আমিরাত সরকারের ঘোষণায় আরও ১০৩ বাংলাদেশিকে মুক্তি দেওয়া হয়। এর ফলে মোট ১৮৮ জন বাংলাদেশি মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরে এসেছেন।
২০২৪ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি প্রবাসীদের ক্ষমা মঞ্জুর করে আমিরাত সরকার। তাদের মধ্যে ৫৭ জনকে কারাদণ্ড দিয়েছিল দেশটির আদালত, এবং ৩ জনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
প্রধান উপদেষ্টা ও বাংলাদেশের কনস্যুলেট কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে এই ক্ষমার ঘোষণা আসে। তাদের অনুরোধে আরব আমিরাত প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এয়ার অ্যারাবিয়ার একটি ফ্লাইটে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি থেকে বাংলাদেশের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ২০ মিনিটে আবুধাবি থেকে উড্ডয়ন করবে।
এই প্রবাসীরা কোটা সংস্কার আন্দোলন ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আমিরাতে বিক্ষোভ করেছিলেন, যার ফলে তারা গ্রেপ্তার হন। গত ২৯ নভেম্বর ৭৫ বাংলাদেশিকে মুক্তি দেয় আমিরাত সরকার, এবং তাদের মধ্যে ২৪ জন আজ দেশে ফিরছেন।
আমিরাত সরকারের ঘোষণায় আরও ১০৩ বাংলাদেশিকে মুক্তি দেওয়া হয়। এর ফলে মোট ১৮৮ জন বাংলাদেশি মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরে এসেছেন।
২০২৪ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি প্রবাসীদের ক্ষমা মঞ্জুর করে আমিরাত সরকার। তাদের মধ্যে ৫৭ জনকে কারাদণ্ড দিয়েছিল দেশটির আদালত, এবং ৩ জনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
প্রধান উপদেষ্টা ও বাংলাদেশের কনস্যুলেট কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে এই ক্ষমার ঘোষণা আসে। তাদের অনুরোধে আরব আমিরাত প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।