পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবারও বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। তিনি বাংলাদেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর জন্য ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারকে প্রস্তাব পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাঁর দাবি, এই প্রস্তাবটি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নয়াদিল্লিতে জমা দেওয়া হবে। একইসাথে, তিনি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারকে জাতিসংঘের সঙ্গে আলোচনা শুরু করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে মমতা বলেন, "আমরা চাই, রাষ্ট্রপুঞ্জ (জাতিসংঘ) সরকারের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করুক, যেন তারা সেখানে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাতে পারে।" তিনি আরও বলেছেন, সীমান্ত সুরক্ষা কেন্দ্রের আওতাধীন হলেও এই ইস্যুতে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রাখতে হবে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও একবার জানান, বাংলাদেশে যদি ভারতীয় নাগরিকরা আক্রান্ত হন, তবে তার সরকার তা সহ্য করবে না। তিনি বলেন, “আমরা তাদের ফিরিয়ে আনতে পারি।” পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্করের বিবৃতিও দাবি করেছেন।
অন্যদিকে, মমতার সমালোচনা করে বিজেপি দল দাবি করেছে, কেন্দ্রীয় সরকার দীর্ঘদিন ধরে এই বিষয়ে নীরব রয়েছে, যা রাজনৈতিক উত্তেজনার সৃষ্টি করছে। মমতা এই বিষয়টি নিয়ে ওয়াকফ বিল এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর প্রস্তাবের সাথে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে লিখিত প্রস্তাব পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
মমতার এই প্রস্তাব, কেন্দ্রের বাংলাদেশের বিষয়ে নীতি এবং পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার সূচনা হতে পারে। রাজনৈতিক মহলে তার প্রস্তাব নিয়ে ইতোমধ্যে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে এবং সবার নজর এখন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পরবর্তী পদক্ষেপে।
এ প্রসঙ্গে মমতা বলেন, "আমরা চাই, রাষ্ট্রপুঞ্জ (জাতিসংঘ) সরকারের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করুক, যেন তারা সেখানে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাতে পারে।" তিনি আরও বলেছেন, সীমান্ত সুরক্ষা কেন্দ্রের আওতাধীন হলেও এই ইস্যুতে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রাখতে হবে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও একবার জানান, বাংলাদেশে যদি ভারতীয় নাগরিকরা আক্রান্ত হন, তবে তার সরকার তা সহ্য করবে না। তিনি বলেন, “আমরা তাদের ফিরিয়ে আনতে পারি।” পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্করের বিবৃতিও দাবি করেছেন।
অন্যদিকে, মমতার সমালোচনা করে বিজেপি দল দাবি করেছে, কেন্দ্রীয় সরকার দীর্ঘদিন ধরে এই বিষয়ে নীরব রয়েছে, যা রাজনৈতিক উত্তেজনার সৃষ্টি করছে। মমতা এই বিষয়টি নিয়ে ওয়াকফ বিল এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর প্রস্তাবের সাথে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে লিখিত প্রস্তাব পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
মমতার এই প্রস্তাব, কেন্দ্রের বাংলাদেশের বিষয়ে নীতি এবং পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার সূচনা হতে পারে। রাজনৈতিক মহলে তার প্রস্তাব নিয়ে ইতোমধ্যে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে এবং সবার নজর এখন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পরবর্তী পদক্ষেপে।