বাংলাদেশের শ্যুটিং জগতের একটি দৃষ্টান্তমূলক নাম, স্বর্ণজয়ী শ্যুটার সাদিয়া সুলতানা আজ চিরতরে হারিয়ে গেলেন। চট্টগ্রামে আজ তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর মৃত্যু সম্পর্কে নিশ্চিত করেছেন সতীর্থ শ্যুটার এবং ফেডারেশনের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা। শ্যুটিং জগতের এক সময়ের আলোচিত মুখ সাদিয়া ২০১০ সালে এসএ গেমসে ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে দলগত ইভেন্টে স্বর্ণপদক অর্জন করেছিলেন, যা তার ক্যারিয়ারের একটি অন্যতম সাফল্য। এছাড়া, তিনি কমনওয়েলথ শ্যুটিংয়ে কয়েকটি পদকও লাভ করেছিলেন।
তবে ২০১৩ সালের পর সাদিয়া শ্যুটিং থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন। ব্যক্তিগত কিছু কারণে তিনি বেশ কিছু সময় অবসাদে ভুগছিলেন। কয়েক বছর আগে আগুনে পুড়ে শিরোনামে এসেছিলেন, যা তার জীবনে একটি বড় আঘাত হয়ে দাঁড়িয়েছিল। এরপর থেকে শ্যুটিং অঙ্গন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়ে তিনি একেবারে নিভৃতে জীবনযাপন শুরু করেছিলেন। সতীর্থ শ্যুটাররা জানিয়েছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন না তিনি, এবং ক্রীড়া জগত থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সাদিয়ার মৃত্যুতে অনেকেই হতবাক।
শুক্রবার চট্টগ্রামের শ্যুটিং কমিউনিটি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সাদিয়ার মৃত্যু সম্পর্কে জানানো হয়েছে, তবে বিস্তারিত কারণ সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। এ বিষয়ে শ্যুটিং তারকা আব্দুল্লাহ হেল বাকী এবং শাকিল আহমেদ জানিয়েছেন, তারা চট্টগ্রামে শ্যুটারদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন, তবে মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে কিছু নিশ্চিত করতে পারেননি। তারা হাসপাতাল পৌঁছে তার মৃত্যুর বিস্তারিত জানতে পারবেন।
এটি বাংলাদেশের শ্যুটিং জগতের জন্য একটি বড় শোকের মুহূর্ত, কারণ সাদিয়া সুলতানার মতো প্রতিভাবান শ্যুটারের অবদান ক্রীড়াঙ্গনে অস্মরণীয় হয়ে থাকবে। তার পরিবার, সতীর্থ এবং বাংলাদেশের শ্যুটিং ফেডারেশন এই দুঃখজনক খবর শোনার পর শোকাহত।
তবে ২০১৩ সালের পর সাদিয়া শ্যুটিং থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন। ব্যক্তিগত কিছু কারণে তিনি বেশ কিছু সময় অবসাদে ভুগছিলেন। কয়েক বছর আগে আগুনে পুড়ে শিরোনামে এসেছিলেন, যা তার জীবনে একটি বড় আঘাত হয়ে দাঁড়িয়েছিল। এরপর থেকে শ্যুটিং অঙ্গন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়ে তিনি একেবারে নিভৃতে জীবনযাপন শুরু করেছিলেন। সতীর্থ শ্যুটাররা জানিয়েছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন না তিনি, এবং ক্রীড়া জগত থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সাদিয়ার মৃত্যুতে অনেকেই হতবাক।
শুক্রবার চট্টগ্রামের শ্যুটিং কমিউনিটি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সাদিয়ার মৃত্যু সম্পর্কে জানানো হয়েছে, তবে বিস্তারিত কারণ সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। এ বিষয়ে শ্যুটিং তারকা আব্দুল্লাহ হেল বাকী এবং শাকিল আহমেদ জানিয়েছেন, তারা চট্টগ্রামে শ্যুটারদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন, তবে মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে কিছু নিশ্চিত করতে পারেননি। তারা হাসপাতাল পৌঁছে তার মৃত্যুর বিস্তারিত জানতে পারবেন।
এটি বাংলাদেশের শ্যুটিং জগতের জন্য একটি বড় শোকের মুহূর্ত, কারণ সাদিয়া সুলতানার মতো প্রতিভাবান শ্যুটারের অবদান ক্রীড়াঙ্গনে অস্মরণীয় হয়ে থাকবে। তার পরিবার, সতীর্থ এবং বাংলাদেশের শ্যুটিং ফেডারেশন এই দুঃখজনক খবর শোনার পর শোকাহত।