পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়িদের বৈষম্য দূর করার একমাত্র উপায় হিসেবে শান্তিচুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য এবং জনসংহতি সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি ঊষাতন তালুকদার। রাঙামাটিতে ২ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে অনুষ্ঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৭তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে এক গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, "পাহাড়ের অশান্ত পরিবেশ দূর করার জন্যই শান্তিচুক্তি হয়েছিল, কিন্তু চুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন না হওয়ায় এখনও পাহাড়ে বৈষম্য ও অশান্ত পরিবেশ বিরাজ করছে।"
তিনি আরও জানান, "আমরা বিচ্ছিন্ন নই, আমরা আমাদের মতো করে থাকতে চাই। আমাদের জাতীয় অস্তিত্ব এবং ভূমির অধিকার ফেরত চাই। আমাদের চুক্তি বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে নয়, বরং পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা এই চুক্তির মূল উদ্দেশ্য।"
গণসমাবেশে বক্তৃতা দেন জনসংহতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক উ উইন মং জলি, শিক্ষাবিদ শিশির চাকমা, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক জুয়েল চাকমা, মহিলা সমিতির নেত্রী আশিকা চাকমা, এবং অরুণ ত্রিপুরা। তারা বলেন, "পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির বাস্তবায়ন না হওয়ায় ভূমি সমস্যার জটিলতা বেড়েই চলেছে। গঠিত প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকর না হওয়ায় পরিস্থিতি দিনদিন সংকটপূর্ণ হচ্ছে।"
নেতারা আরও জানান, "শান্তিচুক্তি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন না হলে পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। তাই বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে এবং শীঘ্রই শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে চাপ সৃষ্টি করতে হবে।"
এদিকে, গণসমাবেশের শেষে নেতারা সবাই একযোগে আন্দোলনের রূপরেখা ঘোষণা করেন এবং দ্রুত শান্তিচুক্তির বাস্তবায়ন দাবি জানান।
তিনি আরও জানান, "আমরা বিচ্ছিন্ন নই, আমরা আমাদের মতো করে থাকতে চাই। আমাদের জাতীয় অস্তিত্ব এবং ভূমির অধিকার ফেরত চাই। আমাদের চুক্তি বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে নয়, বরং পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা এই চুক্তির মূল উদ্দেশ্য।"
গণসমাবেশে বক্তৃতা দেন জনসংহতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক উ উইন মং জলি, শিক্ষাবিদ শিশির চাকমা, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক জুয়েল চাকমা, মহিলা সমিতির নেত্রী আশিকা চাকমা, এবং অরুণ ত্রিপুরা। তারা বলেন, "পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির বাস্তবায়ন না হওয়ায় ভূমি সমস্যার জটিলতা বেড়েই চলেছে। গঠিত প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকর না হওয়ায় পরিস্থিতি দিনদিন সংকটপূর্ণ হচ্ছে।"
নেতারা আরও জানান, "শান্তিচুক্তি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন না হলে পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। তাই বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে এবং শীঘ্রই শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে চাপ সৃষ্টি করতে হবে।"
এদিকে, গণসমাবেশের শেষে নেতারা সবাই একযোগে আন্দোলনের রূপরেখা ঘোষণা করেন এবং দ্রুত শান্তিচুক্তির বাস্তবায়ন দাবি জানান।