নতুন করে স্লট বুকিং না পাওয়ায় সোমবার (২ ডিসেম্বর) সকাল থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আলু আমদানি বন্ধ রয়েছে। তবে পেঁয়াজ আমদানির ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী জানান, গত সপ্তাহে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার আলু রপ্তানিতে স্লট বুকিং বন্ধ করে। এরপর বৈঠক শেষে পূর্বে বুকিং করা আলু আমদানি শুরু হয়। তবে সেই বুকিং শেষ হওয়ায় বর্তমানে আমদানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
সর্বশেষ রোববার (১ ডিসেম্বর) হিলি বন্দর দিয়ে ১৪টি ট্রাকে ৪০০ মেট্রিক টন আলু এসেছে। গত চার দিনে মোট পাঁচ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে। ভারতীয় আলু বন্দর থেকে বিক্রি হয়েছে ৬১-৬২ টাকা কেজি দরে, তবে খুচরা বাজারে তা ৬৮-৭১ টাকা কেজি পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
ভারতীয় আলু আমদানিকারক শাহাবুল ইসলাম জানান, "পশ্চিমবঙ্গ সরকার নতুন করে স্লট বুকিং বন্ধ রেখেছে। স্লট বুকিং কার্যক্রম শুরু না হলে আমদানি স্থবির থাকবে।"
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, আলু আমদানি বন্ধ থাকলে বাজারে দামের উর্ধ্বগতি দেখা দিতে পারে। এদিকে, পেঁয়াজের আমদানি কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকায় এই পণ্যটির বাজারে স্থিতিশীলতা রয়েছে।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী জানান, গত সপ্তাহে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার আলু রপ্তানিতে স্লট বুকিং বন্ধ করে। এরপর বৈঠক শেষে পূর্বে বুকিং করা আলু আমদানি শুরু হয়। তবে সেই বুকিং শেষ হওয়ায় বর্তমানে আমদানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
সর্বশেষ রোববার (১ ডিসেম্বর) হিলি বন্দর দিয়ে ১৪টি ট্রাকে ৪০০ মেট্রিক টন আলু এসেছে। গত চার দিনে মোট পাঁচ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে। ভারতীয় আলু বন্দর থেকে বিক্রি হয়েছে ৬১-৬২ টাকা কেজি দরে, তবে খুচরা বাজারে তা ৬৮-৭১ টাকা কেজি পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
ভারতীয় আলু আমদানিকারক শাহাবুল ইসলাম জানান, "পশ্চিমবঙ্গ সরকার নতুন করে স্লট বুকিং বন্ধ রেখেছে। স্লট বুকিং কার্যক্রম শুরু না হলে আমদানি স্থবির থাকবে।"
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, আলু আমদানি বন্ধ থাকলে বাজারে দামের উর্ধ্বগতি দেখা দিতে পারে। এদিকে, পেঁয়াজের আমদানি কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকায় এই পণ্যটির বাজারে স্থিতিশীলতা রয়েছে।