ত্রিপুরার রাজ্য সরকার বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বিল বাবদ ১৩৫ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৯০ কোটি ৯২ লাখ টাকা) জরুরি ভিত্তিতে দাবি করেছে। এ নিয়ে ত্রিপুরার বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ত্রিপুরা স্টেট ইলেকট্রিসিটি কর্পোরেশন (টিএসইসিএল) বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (বিপিডিবি) চিঠি দিয়েছে।
টিএসইসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেবাশীষ সরকার টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, "আমাদের প্রতিষ্ঠানের তহবিলে বর্তমানে সংকট চলছে। এই বকেয়া অর্থ জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজন।"
২০১৭ সালে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ক্রয় সংক্রান্ত বিভিন্ন চুক্তি করে ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কর্পোরেশন (এনটিপিসি) এবং আদানি পাওয়ারের মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। চুক্তি অনুযায়ী, ত্রিপুরা সরবরাহকৃত প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য ৬.৬৫ রুপি পাবে। তবে টিএসইসিএলের মতে, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে দেরি করায় তাদের আর্থিক সংকট প্রকট হয়েছে।
ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা এ বিষয়ে বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিতের কথা বিবেচনা করছে তার রাজ্য। তিনি এ সিদ্ধান্তের কারণ হিসেবে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সহিংসতা উল্লেখ করেছেন।
এদিকে, আদানি গ্রুপের সঙ্গে চুক্তি ও অন্যান্য বিদ্যুৎ চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশের হাইকোর্ট সম্প্রতি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। অন্তবর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এখনই কোনো চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের বিষয়টি দ্রুত সমাধান না হলে এটি দুই দেশের মধ্যকার বিদ্যুৎ ও বাণিজ্য সম্পর্ককে প্রভাবিত করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা।
টিএসইসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেবাশীষ সরকার টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, "আমাদের প্রতিষ্ঠানের তহবিলে বর্তমানে সংকট চলছে। এই বকেয়া অর্থ জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজন।"
২০১৭ সালে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ক্রয় সংক্রান্ত বিভিন্ন চুক্তি করে ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কর্পোরেশন (এনটিপিসি) এবং আদানি পাওয়ারের মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। চুক্তি অনুযায়ী, ত্রিপুরা সরবরাহকৃত প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য ৬.৬৫ রুপি পাবে। তবে টিএসইসিএলের মতে, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে দেরি করায় তাদের আর্থিক সংকট প্রকট হয়েছে।
ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা এ বিষয়ে বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিতের কথা বিবেচনা করছে তার রাজ্য। তিনি এ সিদ্ধান্তের কারণ হিসেবে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সহিংসতা উল্লেখ করেছেন।
এদিকে, আদানি গ্রুপের সঙ্গে চুক্তি ও অন্যান্য বিদ্যুৎ চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশের হাইকোর্ট সম্প্রতি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। অন্তবর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এখনই কোনো চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের বিষয়টি দ্রুত সমাধান না হলে এটি দুই দেশের মধ্যকার বিদ্যুৎ ও বাণিজ্য সম্পর্ককে প্রভাবিত করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা।