ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণে ২৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের হিসাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। তিনি বলেন, “কীভাবে এত টাকা খরচ হলো তা খতিয়ে দেখা হবে। দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা আত্মশুদ্ধির প্রক্রিয়া হিসেবে কাজ করবে।”
গোলটেবিল বৈঠকে এভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান তৃতীয় টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং সেবা উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে একাধিক কোম্পানিকে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি বলেন, “মনোপলি ভাঙতে পারলে দেশ উপকৃত হবে।”
তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণে পরিকল্পনার অভাব নিয়ে এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, “রাজধানীর ভেতরে বিমানবন্দর স্থাপনে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা তৈরি হয়েছে। উন্নত বিশ্বের মানদণ্ডে এমন কাজ অনিয়মের পরিচায়ক।”
শাহজালাল বিমানবন্দরে গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং চার্জ অত্যধিক হওয়ায় বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। আটাবের সভাপতি আবদুস সালাম আরেফ জানান, “বিশ্বের অন্য যেকোনো বিমানবন্দরের তুলনায় এখানে চার্জ বেশি। এটি কমিয়ে আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখা জরুরি।”
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া বলেন, “তৃতীয় টার্মিনাল চালু হওয়া জাতির কাছে একটি স্বপ্ন। এ স্বপ্ন পূরণে সংশ্লিষ্ট সবাই কাজ করছে।”
এ সকল বিষয়ের দ্রুত সমাধান না হলে বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের উন্নতি বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
গোলটেবিল বৈঠকে এভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান তৃতীয় টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং সেবা উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে একাধিক কোম্পানিকে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি বলেন, “মনোপলি ভাঙতে পারলে দেশ উপকৃত হবে।”
তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণে পরিকল্পনার অভাব নিয়ে এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, “রাজধানীর ভেতরে বিমানবন্দর স্থাপনে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা তৈরি হয়েছে। উন্নত বিশ্বের মানদণ্ডে এমন কাজ অনিয়মের পরিচায়ক।”
শাহজালাল বিমানবন্দরে গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং চার্জ অত্যধিক হওয়ায় বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। আটাবের সভাপতি আবদুস সালাম আরেফ জানান, “বিশ্বের অন্য যেকোনো বিমানবন্দরের তুলনায় এখানে চার্জ বেশি। এটি কমিয়ে আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখা জরুরি।”
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া বলেন, “তৃতীয় টার্মিনাল চালু হওয়া জাতির কাছে একটি স্বপ্ন। এ স্বপ্ন পূরণে সংশ্লিষ্ট সবাই কাজ করছে।”
এ সকল বিষয়ের দ্রুত সমাধান না হলে বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের উন্নতি বাধাগ্রস্ত হতে পারে।