জাতীয় নাগরিক কমিটি বর্তমান সংবিধানের পরিবর্তন চেয়ে ৫৯ দফা প্রস্তাবনা প্রস্তুত করেছে। সংগঠনটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী জানিয়েছেন, এই প্রস্তাবনা মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সংসদে সংবিধান সংস্কার কমিটির কাছে জমা দেওয়া হবে।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) ঢাকার বাংলামোটরে নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, “বর্তমান সংবিধান গত ৫ আগস্ট গণরায়ের মাধ্যমে বাতিল হয়ে গেছে। এটি ফ্যাসিবাদের সংবিধান। আমরা এই সংবিধান মানি না এবং ভবিষ্যতেও মানব না।”
তিনি অভিযোগ করেন, গত ১৫ বছরে ঘটে যাওয়া গুম-খুনের জন্য বর্তমান সংবিধান দায়ী। “জুলাই-আগস্ট মাসে শহীদ হওয়া দুই হাজার জনের বিচার বাধাগ্রস্ত করছে বর্তমান সংবিধান,” বলে তিনি দাবি করেন।
নাসির বলেন, “আমরা এমন একটি সংবিধান চাই, যা জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত করবে। গণপরিষদের মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়নই দেশের সুন্দর ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়ক হবে।”
সংসদে প্রস্তাব জমা দেওয়ার পাশাপাশি নাগরিক কমিটি গণজাগরণ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে বলে জানিয়েছে। তাদের প্রস্তাবে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, এবং ন্যায়বিচারের বিষয়গুলো বিশেষভাবে অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
এ বিষয়ে সরকার বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর মন্তব্য পাওয়া না গেলেও সংবিধান সংস্কার নিয়ে নাগরিক কমিটির এই উদ্যোগ নতুন রাজনৈতিক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
নাগরিক কমিটির ৫৯ দফা প্রস্তাব কতটা কার্যকর হবে, তা নির্ভর করবে ভবিষ্যতের রাজনৈতিক পরিবেশ এবং সরকারের পদক্ষেপের ওপর।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) ঢাকার বাংলামোটরে নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, “বর্তমান সংবিধান গত ৫ আগস্ট গণরায়ের মাধ্যমে বাতিল হয়ে গেছে। এটি ফ্যাসিবাদের সংবিধান। আমরা এই সংবিধান মানি না এবং ভবিষ্যতেও মানব না।”
তিনি অভিযোগ করেন, গত ১৫ বছরে ঘটে যাওয়া গুম-খুনের জন্য বর্তমান সংবিধান দায়ী। “জুলাই-আগস্ট মাসে শহীদ হওয়া দুই হাজার জনের বিচার বাধাগ্রস্ত করছে বর্তমান সংবিধান,” বলে তিনি দাবি করেন।
নাসির বলেন, “আমরা এমন একটি সংবিধান চাই, যা জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত করবে। গণপরিষদের মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়নই দেশের সুন্দর ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়ক হবে।”
সংসদে প্রস্তাব জমা দেওয়ার পাশাপাশি নাগরিক কমিটি গণজাগরণ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে বলে জানিয়েছে। তাদের প্রস্তাবে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, এবং ন্যায়বিচারের বিষয়গুলো বিশেষভাবে অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
এ বিষয়ে সরকার বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর মন্তব্য পাওয়া না গেলেও সংবিধান সংস্কার নিয়ে নাগরিক কমিটির এই উদ্যোগ নতুন রাজনৈতিক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
নাগরিক কমিটির ৫৯ দফা প্রস্তাব কতটা কার্যকর হবে, তা নির্ভর করবে ভবিষ্যতের রাজনৈতিক পরিবেশ এবং সরকারের পদক্ষেপের ওপর।