বাংলাদেশের আকাশে জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। সোমবার (২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মু. আ. আউয়াল হাওলাদার।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সোমবার বাংলাদেশের আকাশে কোথাও জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে ৩ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) জমাদিউল আউয়াল মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং আগামী ৪ ডিসেম্বর (বুধবার) থেকে জমাদিউস সানি মাস গণনা শুরু হবে।
চাঁদ দেখা কমিটির এই সিদ্ধান্ত দেশের বিভিন্ন জায়গায় আকাশ পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে নেওয়া হয়েছে। হিজরি সনের গণনায় চাঁদ দেখা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পবিত্র জমাদিউস সানি মাস মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। এই মাসে ধর্মীয় দায়িত্ব পালনে নিয়মিত থাকাসহ ইবাদতের গুরুত্ব পুনরায় স্মরণ করিয়ে দেয়।
জমাদিউস সানি মাসের শুরুতে ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা বিভিন্ন ইবাদত ও দোয়ার মাধ্যমে মাসটি শুরু করবেন। পাশাপাশি হিজরি ক্যালেন্ডারের ধারাবাহিকতা অনুযায়ী মাসটির গুরুত্বপূর্ণ তারিখ ও ঘটনাগুলো স্মরণ করবেন।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নির্দেশনার ভিত্তিতে চাঁদ দেখা সংক্রান্ত তথ্য প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে জানানো হয়েছে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোও এই বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সোমবার বাংলাদেশের আকাশে কোথাও জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে ৩ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) জমাদিউল আউয়াল মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং আগামী ৪ ডিসেম্বর (বুধবার) থেকে জমাদিউস সানি মাস গণনা শুরু হবে।
চাঁদ দেখা কমিটির এই সিদ্ধান্ত দেশের বিভিন্ন জায়গায় আকাশ পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে নেওয়া হয়েছে। হিজরি সনের গণনায় চাঁদ দেখা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পবিত্র জমাদিউস সানি মাস মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। এই মাসে ধর্মীয় দায়িত্ব পালনে নিয়মিত থাকাসহ ইবাদতের গুরুত্ব পুনরায় স্মরণ করিয়ে দেয়।
জমাদিউস সানি মাসের শুরুতে ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা বিভিন্ন ইবাদত ও দোয়ার মাধ্যমে মাসটি শুরু করবেন। পাশাপাশি হিজরি ক্যালেন্ডারের ধারাবাহিকতা অনুযায়ী মাসটির গুরুত্বপূর্ণ তারিখ ও ঘটনাগুলো স্মরণ করবেন।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নির্দেশনার ভিত্তিতে চাঁদ দেখা সংক্রান্ত তথ্য প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে জানানো হয়েছে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোও এই বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে।