চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরে একটি ট্রাকের ধাক্কায় দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটেছে। এতে কেউ হতাহত না হলেও বহরের একটি প্রাইভেটকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ট্রাকচালক মুজিবুর রহমান এবং তার ছেলে ও সহকারী রিফাত মিয়াকে দুই দিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত।
গত ২৭ নভেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে লোহাগাড়ার চুনতি ফারাঙ্গা এলাকা থেকে ফেরার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরে ছিল ১২টি মোটরসাইকেল, দুটি প্রাইভেটকার ও একটি পাজেরো। স্থানীয়দের মতে, বহরের একটি প্রাইভেটকার গ্রামীণ রাস্তা থেকে মহাসড়কে উঠতেই একটি মালবাহী ট্রাক সেটির সামনের অংশে ধাক্কা দেয়।
দুর্ঘটনার পর ট্রাকটি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তবে বহরের মোটরসাইকেল আরোহীরা দ্রুত ধাওয়া করে চালক মুজিবুর রহমান (৪০) এবং তার সহকারী রিফাত মিয়াকে (১৮) আটক করে। তাদের লোহাগাড়া থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত প্রাইভেটকারটির চালক আহমেদ নেওয়াজ পরের দিন লোহাগাড়া থানায় একটি মামলা করেন। মামলার তদন্তের অংশ হিসেবে পুলিশ আদালতে পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে। আদালত পরে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এই দুর্ঘটনায় বহরের কেউ আহত না হওয়ায় সকলেই স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। দুর্ঘটনার পর হাসনাত-সারজিস দ্রুত ঢাকা ফিরে যান এবং পরবর্তী কর্মসূচি নিয়ে ব্যস্ত হন।
এই ঘটনা মহাসড়কে সড়ক নিরাপত্তার ওপর প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। আইনজীবী মোহাম্মদ শাহজাহান জানান, ট্রাক চালকের অবহেলার কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। তদন্ত শেষ হলে আসামিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
গত ২৭ নভেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে লোহাগাড়ার চুনতি ফারাঙ্গা এলাকা থেকে ফেরার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরে ছিল ১২টি মোটরসাইকেল, দুটি প্রাইভেটকার ও একটি পাজেরো। স্থানীয়দের মতে, বহরের একটি প্রাইভেটকার গ্রামীণ রাস্তা থেকে মহাসড়কে উঠতেই একটি মালবাহী ট্রাক সেটির সামনের অংশে ধাক্কা দেয়।
দুর্ঘটনার পর ট্রাকটি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তবে বহরের মোটরসাইকেল আরোহীরা দ্রুত ধাওয়া করে চালক মুজিবুর রহমান (৪০) এবং তার সহকারী রিফাত মিয়াকে (১৮) আটক করে। তাদের লোহাগাড়া থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত প্রাইভেটকারটির চালক আহমেদ নেওয়াজ পরের দিন লোহাগাড়া থানায় একটি মামলা করেন। মামলার তদন্তের অংশ হিসেবে পুলিশ আদালতে পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে। আদালত পরে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এই দুর্ঘটনায় বহরের কেউ আহত না হওয়ায় সকলেই স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। দুর্ঘটনার পর হাসনাত-সারজিস দ্রুত ঢাকা ফিরে যান এবং পরবর্তী কর্মসূচি নিয়ে ব্যস্ত হন।
এই ঘটনা মহাসড়কে সড়ক নিরাপত্তার ওপর প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। আইনজীবী মোহাম্মদ শাহজাহান জানান, ট্রাক চালকের অবহেলার কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। তদন্ত শেষ হলে আসামিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।