আগরতলায় বাংলাদেশের হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বাংলাদেশ সিভিল সোসাইটি নামক একটি সংগঠন ঢাকায় ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে দূতাবাস এলাকায় বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরের পর থেকে রাজধানীর শাহজাদপুর বাঁশতলা এলাকায় ভারতীয় দূতাবাস সংলগ্ন রাস্তাগুলোতে পুলিশ ব্যারিকেড বসিয়েছে। ঢাকার মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগের সদস্যরা প্রবেশমুখে অবস্থান নিয়েছে। এপিবিএন ও সেনাবাহিনীর সদস্যরাও প্রস্তুত রয়েছে।
ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি বিভাগের তথ্যমতে, সোমবার রাত থেকেই দূতাবাস এলাকায় বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। ভারতীয় দূতাবাসের সামনে ও আশপাশের এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের চলাচল অনুমোদন করা হলেও করা হচ্ছে তল্লাশি।
গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) তারেক মাহমুদ জানান, আগরতলায় ঘটে যাওয়া হামলার পরিপ্রেক্ষিতে সংগঠনটি ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করে। দুপুর ২টার দিকে কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর আড়াইটায় প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কেউ জড়ো হতে দেখা যায়নি।
গত সোমবার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের ভেতরে বিক্ষোভ ও হামলার ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বাংলাদেশ সিভিল সোসাইটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ফটো কার্ড শেয়ার করে, যেখানে ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।
দূতাবাসের আশপাশে চলাচল সীমিত হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা কিছুটা অসুবিধার মুখোমুখি হলেও তারা নিরাপত্তার বিষয়টি ইতিবাচকভাবে দেখছেন।
এই কর্মসূচি এবং দূতাবাস ঘিরে নেওয়া বাড়তি নিরাপত্তা বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কে নতুন আলোচনা তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরের পর থেকে রাজধানীর শাহজাদপুর বাঁশতলা এলাকায় ভারতীয় দূতাবাস সংলগ্ন রাস্তাগুলোতে পুলিশ ব্যারিকেড বসিয়েছে। ঢাকার মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগের সদস্যরা প্রবেশমুখে অবস্থান নিয়েছে। এপিবিএন ও সেনাবাহিনীর সদস্যরাও প্রস্তুত রয়েছে।
ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি বিভাগের তথ্যমতে, সোমবার রাত থেকেই দূতাবাস এলাকায় বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। ভারতীয় দূতাবাসের সামনে ও আশপাশের এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের চলাচল অনুমোদন করা হলেও করা হচ্ছে তল্লাশি।
গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) তারেক মাহমুদ জানান, আগরতলায় ঘটে যাওয়া হামলার পরিপ্রেক্ষিতে সংগঠনটি ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করে। দুপুর ২টার দিকে কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর আড়াইটায় প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কেউ জড়ো হতে দেখা যায়নি।
গত সোমবার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের ভেতরে বিক্ষোভ ও হামলার ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বাংলাদেশ সিভিল সোসাইটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ফটো কার্ড শেয়ার করে, যেখানে ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।
দূতাবাসের আশপাশে চলাচল সীমিত হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা কিছুটা অসুবিধার মুখোমুখি হলেও তারা নিরাপত্তার বিষয়টি ইতিবাচকভাবে দেখছেন।
এই কর্মসূচি এবং দূতাবাস ঘিরে নেওয়া বাড়তি নিরাপত্তা বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কে নতুন আলোচনা তৈরি করতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।