নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে নিরাপদ রাষ্ট্র ও সরকারের প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ। তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে সড়ক নিরাপত্তা ও জনজীবন শৃঙ্খলা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। এমনকি মানুষ নিজ ঘরের ভেতরেও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগেছে।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ (নিসচা) সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় ড. শফিকুল ইসলাম এসব কথা বলেন। তিনি জানান, সড়ক দুর্ঘটনা, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা দেশের সড়ক ব্যবস্থার বড় প্রতিবন্ধক।
তিনি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে হত্যার উদ্দেশ্যে ট্রাকচাপার ঘটনা। এ ধরনের হামলাকে মানবাধিকারের লঙ্ঘন উল্লেখ করে তিনি জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।
নিরাপদ সড়কের দাবিতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “নিরাপদ রাষ্ট্রের জন্য নাগরিকদের সক্রিয় ভূমিকা প্রয়োজন। আমরা অতীতেও এক ও অভিন্ন হয়ে অপশক্তি মোকাবিলা করেছি, ভবিষ্যতেও তা করবো।”
সভায় উপস্থিত ছিলেন নিরাপদ সড়ক চাই’র চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন, বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন সুশীল ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
নাগরিকদের জন্য নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে সরকারের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়। সভায় নেতৃবৃন্দ নিরাপদ সড়ক চাই সংগঠনের কর্মসূচি বাস্তবায়নে অন্তবর্তী সরকারকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
সড়ক নিরাপত্তার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে এ ধরনের আলোচনা সভা জনসচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি সুশাসনের বার্তা দেয়।
মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ (নিসচা) সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় ড. শফিকুল ইসলাম এসব কথা বলেন। তিনি জানান, সড়ক দুর্ঘটনা, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা দেশের সড়ক ব্যবস্থার বড় প্রতিবন্ধক।
তিনি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে হত্যার উদ্দেশ্যে ট্রাকচাপার ঘটনা। এ ধরনের হামলাকে মানবাধিকারের লঙ্ঘন উল্লেখ করে তিনি জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।
নিরাপদ সড়কের দাবিতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “নিরাপদ রাষ্ট্রের জন্য নাগরিকদের সক্রিয় ভূমিকা প্রয়োজন। আমরা অতীতেও এক ও অভিন্ন হয়ে অপশক্তি মোকাবিলা করেছি, ভবিষ্যতেও তা করবো।”
সভায় উপস্থিত ছিলেন নিরাপদ সড়ক চাই’র চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন, বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন সুশীল ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
নাগরিকদের জন্য নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে সরকারের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়। সভায় নেতৃবৃন্দ নিরাপদ সড়ক চাই সংগঠনের কর্মসূচি বাস্তবায়নে অন্তবর্তী সরকারকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
সড়ক নিরাপত্তার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে এ ধরনের আলোচনা সভা জনসচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি সুশাসনের বার্তা দেয়।