২০২৫ সালে হজযাত্রীদের অর্থ উত্তোলনে কোনো বাধা সৃষ্টি না করতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) উপসচিব মামুন আল ফারুক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২৫ সালে যারা হজে যেতে চান, তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমাকৃত অর্থ উত্তোলনের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা যাবে না। এ নির্দেশনার লক্ষ্য হজ প্রস্তুতির প্রাথমিক ধাপ সহজতর করা এবং যাত্রা পরিকল্পনায় সহায়তা প্রদান করা।
চিঠিতে ব্যাংকগুলোকে আরও জানানো হয়েছে যে, হজ এজেন্সির নির্ধারিত ব্যাংক হিসাবগুলোতে জমা অর্থের প্রায় ৫০ শতাংশ ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে সৌদি আরবে পাঠানো প্রয়োজন। তাই জমাকৃত অর্থ যেন কোনো বিনিয়োগে ব্যবহার না করা হয় এবং সময়মতো প্রাপ্য অর্থ উত্তোলনের সুযোগ নিশ্চিত করা হয়।
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ হজে অংশগ্রহণ করেন। হজ কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত ব্যাংকগুলোর দায়িত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সৌদি আরবের সঙ্গে ব্যয়ের সমন্বয় ও এয়ারলাইন্সের টিকিট কেনার বিষয়েও চিঠিতে জোর দেওয়া হয়েছে।
এই নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাংকগুলোকে তাদের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও দায়িত্বশীলতা বজায় রাখতে হবে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে এ বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়েছে যে, হজযাত্রীদের অর্থ ব্যবস্থাপনায় কোনো ব্যর্থতা বরদাশত করা হবে না।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এই নির্দেশনা হজযাত্রীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আশ্বাস। এটি তাদের অর্থ উত্তোলন ও হজ প্রস্তুতিকে নির্বিঘ্ন করবে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২৫ সালে যারা হজে যেতে চান, তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমাকৃত অর্থ উত্তোলনের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা যাবে না। এ নির্দেশনার লক্ষ্য হজ প্রস্তুতির প্রাথমিক ধাপ সহজতর করা এবং যাত্রা পরিকল্পনায় সহায়তা প্রদান করা।
চিঠিতে ব্যাংকগুলোকে আরও জানানো হয়েছে যে, হজ এজেন্সির নির্ধারিত ব্যাংক হিসাবগুলোতে জমা অর্থের প্রায় ৫০ শতাংশ ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে সৌদি আরবে পাঠানো প্রয়োজন। তাই জমাকৃত অর্থ যেন কোনো বিনিয়োগে ব্যবহার না করা হয় এবং সময়মতো প্রাপ্য অর্থ উত্তোলনের সুযোগ নিশ্চিত করা হয়।
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ হজে অংশগ্রহণ করেন। হজ কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত ব্যাংকগুলোর দায়িত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সৌদি আরবের সঙ্গে ব্যয়ের সমন্বয় ও এয়ারলাইন্সের টিকিট কেনার বিষয়েও চিঠিতে জোর দেওয়া হয়েছে।
এই নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাংকগুলোকে তাদের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও দায়িত্বশীলতা বজায় রাখতে হবে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে এ বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়েছে যে, হজযাত্রীদের অর্থ ব্যবস্থাপনায় কোনো ব্যর্থতা বরদাশত করা হবে না।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এই নির্দেশনা হজযাত্রীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আশ্বাস। এটি তাদের অর্থ উত্তোলন ও হজ প্রস্তুতিকে নির্বিঘ্ন করবে।