বাংলাদেশের হাইকোর্ট জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা (এমসিপিপি) ২০২২-২০৪১-কে জাতীয় জ্বালানি নীতিতে অন্তর্ভুক্তির নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না এবং সমন্বিত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মহাপরিকল্পনা (আইইপিএমপি) ২০২৩ বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে। মঙ্গলবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের এবং বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
এই রিটটি দায়ের করেন আইনজীবীদের একটি দল, যারা পরিবেশ সংরক্ষণ এবং জ্বালানি নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছেন। রিটের নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠন ল’ইয়ারস ফর এনার্জি এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড (লিড) জানিয়েছে, জীবাশ্ম জ্বালানির উপর সরকারের ক্রমাগত নির্ভরতার বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপটি বাংলাদেশের জলবায়ু ন্যায্যতার পথে একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে।
আইইপিএমপি ২০২৩-কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করা এই রিটে বলা হয়, জীবাশ্ম জ্বালানির ক্রমবর্ধমান ব্যবহার পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। এটি দেশের সাংবিধানিক প্রতিশ্রুতি, প্যারিস চুক্তি এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনাকে (এমসিপিপি) জাতীয় জ্বালানি নীতির অংশ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এটি দেশের পরিবেশগত সুরক্ষা এবং জলবায়ু সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা পূরণে সহায়ক হবে।
রিটকারীরা বলেন, “জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা কমিয়ে বাংলাদেশ যেন স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিতে সাংবিধানিক প্রতিশ্রুতি পূরণে সচেষ্ট হয়।” পাশাপাশি তারা জলবায়ু সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলো বাস্তবায়নে সরকারের নিষ্ক্রিয়তার সমালোচনা করেন।
দক্ষিণ এশিয়ায় এ ধরনের রিট আগে কখনো হয়নি। এটি জলবায়ু ন্যায্যতা ও পরিবেশ সুরক্ষার পক্ষে একটি মাইলফলক। আইনজীবীরা আশা করছেন, এই রুল জ্বালানি খাতে টেকসই উন্নয়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এই রিটটি দায়ের করেন আইনজীবীদের একটি দল, যারা পরিবেশ সংরক্ষণ এবং জ্বালানি নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছেন। রিটের নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠন ল’ইয়ারস ফর এনার্জি এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড (লিড) জানিয়েছে, জীবাশ্ম জ্বালানির উপর সরকারের ক্রমাগত নির্ভরতার বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপটি বাংলাদেশের জলবায়ু ন্যায্যতার পথে একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে।
আইইপিএমপি ২০২৩-কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করা এই রিটে বলা হয়, জীবাশ্ম জ্বালানির ক্রমবর্ধমান ব্যবহার পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। এটি দেশের সাংবিধানিক প্রতিশ্রুতি, প্যারিস চুক্তি এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনাকে (এমসিপিপি) জাতীয় জ্বালানি নীতির অংশ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এটি দেশের পরিবেশগত সুরক্ষা এবং জলবায়ু সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা পূরণে সহায়ক হবে।
রিটকারীরা বলেন, “জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা কমিয়ে বাংলাদেশ যেন স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিতে সাংবিধানিক প্রতিশ্রুতি পূরণে সচেষ্ট হয়।” পাশাপাশি তারা জলবায়ু সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলো বাস্তবায়নে সরকারের নিষ্ক্রিয়তার সমালোচনা করেন।
দক্ষিণ এশিয়ায় এ ধরনের রিট আগে কখনো হয়নি। এটি জলবায়ু ন্যায্যতা ও পরিবেশ সুরক্ষার পক্ষে একটি মাইলফলক। আইনজীবীরা আশা করছেন, এই রুল জ্বালানি খাতে টেকসই উন্নয়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।