সৌদি আরবে চলতি বছর বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্ত ৩০০-এর বেশি মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, যা অতীতের যেকোনো বছরের তুলনায় একটি নজিরবিহীন রেকর্ড। গত মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) আরও চারজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর এই সংখ্যা বেড়ে ৩০৩-এ পৌঁছেছে। সৌদি প্রেস এজেন্সির (এসপিএ) প্রতিবেদনে জানানো হয়, ওই চারজনের মধ্যে তিনজন মাদক চোরাচালানের দায়ে এবং একজন অন্য অপরাধে দোষী সাব্যস্ত ছিলেন।
ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ডের এই সংখ্যা বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় দ্রুত বাড়ছে। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরের শেষে ২০০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছিল, কিন্তু অক্টোবর থেকে মৃত্যুদণ্ডের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে।
এখন পর্যন্ত, সৌদি আরবের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চীন ও ইরানের পর এটি বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ। মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে সৌদিতে ১৯৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছিল, যা তার আগের বছরের তুলনায় বেশি ছিল। তবে ২০২৩ সালে এই সংখ্যা ৩০০ ছাড়িয়ে গেছে, যা সৌদির ইতিহাসে একটি চমকপ্রদ রেকর্ড।
সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের অন্যতম কারণ হচ্ছে মাদক চোরাচালান, হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ এবং অন্যান্য গুরুতর অপরাধ। তবে, মানবাধিকার সংস্থাগুলি বারবার এই মৃত্যুদণ্ডের শাস্তির বিরুদ্ধে সরব হয়েছে। তারা সৌদির মৃত্যুদণ্ডের দ্রুত বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং এটিকে “দুর্বোধ্য ও ব্যাখ্যাতীত” হিসেবে অভিহিত করেছে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এবং জার্মানির ইউরোপীয় সৌদি অর্গানাইজেশন ফর হিউম্যান রাইটস (ইএসওএইচআর) সৌদির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের এই বাড়ন্ত গতির তীব্র সমালোচনা করেছে। আইনজীবী তাহা আল-হাজি বলেছেন, সৌদি আরবের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের এই “রকেট গতির” বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও সচেতন হতে হবে।
বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার সংস্থাগুলোর প্রতিবাদ সত্ত্বেও, সৌদি আরব তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের হার বৃদ্ধি অব্যাহত রেখেছে। প্রশ্ন উঠছে, সৌদি সরকারের মৃত্যুদণ্ডের এই শাস্তি কি দেশের উন্নয়নে সহায়ক হবে, নাকি এটি বিশ্ববাসীর কাছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের একটি খারাপ নজির হয়ে থাকবে?
ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ডের এই সংখ্যা বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় দ্রুত বাড়ছে। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরের শেষে ২০০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছিল, কিন্তু অক্টোবর থেকে মৃত্যুদণ্ডের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে।
এখন পর্যন্ত, সৌদি আরবের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চীন ও ইরানের পর এটি বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ। মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে সৌদিতে ১৯৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছিল, যা তার আগের বছরের তুলনায় বেশি ছিল। তবে ২০২৩ সালে এই সংখ্যা ৩০০ ছাড়িয়ে গেছে, যা সৌদির ইতিহাসে একটি চমকপ্রদ রেকর্ড।
সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের অন্যতম কারণ হচ্ছে মাদক চোরাচালান, হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ এবং অন্যান্য গুরুতর অপরাধ। তবে, মানবাধিকার সংস্থাগুলি বারবার এই মৃত্যুদণ্ডের শাস্তির বিরুদ্ধে সরব হয়েছে। তারা সৌদির মৃত্যুদণ্ডের দ্রুত বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং এটিকে “দুর্বোধ্য ও ব্যাখ্যাতীত” হিসেবে অভিহিত করেছে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এবং জার্মানির ইউরোপীয় সৌদি অর্গানাইজেশন ফর হিউম্যান রাইটস (ইএসওএইচআর) সৌদির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের এই বাড়ন্ত গতির তীব্র সমালোচনা করেছে। আইনজীবী তাহা আল-হাজি বলেছেন, সৌদি আরবের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের এই “রকেট গতির” বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও সচেতন হতে হবে।
বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার সংস্থাগুলোর প্রতিবাদ সত্ত্বেও, সৌদি আরব তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের হার বৃদ্ধি অব্যাহত রেখেছে। প্রশ্ন উঠছে, সৌদি সরকারের মৃত্যুদণ্ডের এই শাস্তি কি দেশের উন্নয়নে সহায়ক হবে, নাকি এটি বিশ্ববাসীর কাছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের একটি খারাপ নজির হয়ে থাকবে?