যুব এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচে ৭ রানের ব্যবধানে হার মানল বাংলাদেশ যুব দল। দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচটিতে একাধিক রানআউট ও ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণে নিশ্চিত জয় হাতছাড়া হয়েছে যুব টাইগারদের। তবে গ্রুপপর্বের আগের দুই ম্যাচ জেতার সুবাদে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা গ্রুপ রানারআপ হয়ে সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।
ম্যাচের শুরুতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় শ্রীলঙ্কা। বিমাথ দিনসারার দুর্দান্ত সেঞ্চুরির (১০৬ রান) সুবাদে লঙ্কান যুব দল ৪৯.২ ওভারে ২২৮ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি গড়ে। বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে সামিউন বাসির এবং দেবাশীষ দেবা ভালো বল করেছেন, তবে দলীয় প্রচেষ্টার অভাবে লঙ্কানদের স্কোর সীমাবদ্ধ রাখা সম্ভব হয়নি।
২২৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় বাংলাদেশের হয়ে শুরুটা ভালোই করেন ওপেনার কালাম সিদ্দিকী এবং জাওয়াদ আবরার। উদ্বোধনী জুটি ভাঙে ৫২ রানে, যেখানে জাওয়াদ রানআউট হয়ে ফেরেন। এরপর আরও তিন ব্যাটার একইভাবে রানআউটের শিকার হন, যা পুরো ম্যাচে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় আক্ষেপ হয়ে দাঁড়ায়।
ওপেনার কালাম সিদ্দিকী দুর্দান্ত ইনিংস খেললেও মাত্র ৫ রানের জন্য সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেন। ১৩৪ বলের ইনিংসে তিনি ৮টি চার ও একটি ছক্কায় ৯৫ রান করেন। তার বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় বাংলাদেশ। শেষ দিকে ফরিদ হাসানের ২৪ রানের অপরাজিত ইনিংস সত্ত্বেও ২২১ রানের বেশি করতে পারেনি দলটি।
লঙ্কান বোলারদের মধ্যে বিহাস থিউমিকা ছিলেন সবচেয়ে সফল। তিনি ৩ উইকেট নেন এবং বাংলাদেশের ব্যাটিং অর্ডার ভেঙে দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এছাড়া অন্য বোলাররাও মাঝারি রানে উইকেট তুলে নিয়ে বাংলাদেশের স্কোর তাড়া করার কাজকে কঠিন করে তোলেন।
যদিও এই ম্যাচে হেরে গ্রুপ রানারআপ হয়েছে বাংলাদেশ, তবে তাদের সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত। পরবর্তী রাউন্ডে দলকে আরও দায়িত্বশীল ব্যাটিং এবং কম ভুলের মাধ্যমে নিজেদের সামর্থ্য প্রমাণ করতে হবে।
ম্যাচের শুরুতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় শ্রীলঙ্কা। বিমাথ দিনসারার দুর্দান্ত সেঞ্চুরির (১০৬ রান) সুবাদে লঙ্কান যুব দল ৪৯.২ ওভারে ২২৮ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি গড়ে। বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে সামিউন বাসির এবং দেবাশীষ দেবা ভালো বল করেছেন, তবে দলীয় প্রচেষ্টার অভাবে লঙ্কানদের স্কোর সীমাবদ্ধ রাখা সম্ভব হয়নি।
২২৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় বাংলাদেশের হয়ে শুরুটা ভালোই করেন ওপেনার কালাম সিদ্দিকী এবং জাওয়াদ আবরার। উদ্বোধনী জুটি ভাঙে ৫২ রানে, যেখানে জাওয়াদ রানআউট হয়ে ফেরেন। এরপর আরও তিন ব্যাটার একইভাবে রানআউটের শিকার হন, যা পুরো ম্যাচে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় আক্ষেপ হয়ে দাঁড়ায়।
ওপেনার কালাম সিদ্দিকী দুর্দান্ত ইনিংস খেললেও মাত্র ৫ রানের জন্য সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেন। ১৩৪ বলের ইনিংসে তিনি ৮টি চার ও একটি ছক্কায় ৯৫ রান করেন। তার বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় বাংলাদেশ। শেষ দিকে ফরিদ হাসানের ২৪ রানের অপরাজিত ইনিংস সত্ত্বেও ২২১ রানের বেশি করতে পারেনি দলটি।
লঙ্কান বোলারদের মধ্যে বিহাস থিউমিকা ছিলেন সবচেয়ে সফল। তিনি ৩ উইকেট নেন এবং বাংলাদেশের ব্যাটিং অর্ডার ভেঙে দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এছাড়া অন্য বোলাররাও মাঝারি রানে উইকেট তুলে নিয়ে বাংলাদেশের স্কোর তাড়া করার কাজকে কঠিন করে তোলেন।
যদিও এই ম্যাচে হেরে গ্রুপ রানারআপ হয়েছে বাংলাদেশ, তবে তাদের সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত। পরবর্তী রাউন্ডে দলকে আরও দায়িত্বশীল ব্যাটিং এবং কম ভুলের মাধ্যমে নিজেদের সামর্থ্য প্রমাণ করতে হবে।