গত আগস্টে গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে শেখ হাসিনার ভারত গমনের পর বাংলাদেশ ও ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। এরপর থেকেই দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে সাড়া জাগানো উদ্যোগ দেখা যায়নি। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে উত্তেজনা কমিয়ে স্বাভাবিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের লক্ষ্য নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিসরি আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকা সফর করতে পারেন বলে জানা গেছে।
ভারতীয় সংখ্যালঘু সংগঠন “সম্মিলিত সনাতন জাগরনী মঞ্চ”-এর মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তার এবং ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননার ঘটনায় দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ভারতীয় হাইকমিশনের কড়া প্রতিক্রিয়া এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তলব দুই দেশের মধ্যে মতবিরোধ বাড়িয়েছে।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিক্রম মিসরির এই সফরে ভিসা সহজীকরণ, উন্নয়ন প্রকল্প পুনরায় চালু করা, বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং নতুন সরাসরি ফ্লাইট চালুর বিষয়ে আলোচনা হতে পারে।
শেখ হাসিনার ভারত আশ্রয় নেওয়া এবং বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তাকে প্রত্যর্পণের আহ্বান এই উত্তেজনার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দুই দেশের মধ্যে সংলাপে এই ইস্যুটি কতটা প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে সংশয় থাকলেও মিসরির ঢাকা সফর এই সমস্যা সমাধানের একটি সম্ভাব্য প্ল্যাটফর্ম হতে পারে।
জানা গেছে, ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের এই সফরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে, যা দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার একটি সম্ভাবনা তৈরি করতে পারে।
ভারতীয় সংখ্যালঘু সংগঠন “সম্মিলিত সনাতন জাগরনী মঞ্চ”-এর মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তার এবং ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননার ঘটনায় দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ভারতীয় হাইকমিশনের কড়া প্রতিক্রিয়া এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তলব দুই দেশের মধ্যে মতবিরোধ বাড়িয়েছে।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিক্রম মিসরির এই সফরে ভিসা সহজীকরণ, উন্নয়ন প্রকল্প পুনরায় চালু করা, বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং নতুন সরাসরি ফ্লাইট চালুর বিষয়ে আলোচনা হতে পারে।
শেখ হাসিনার ভারত আশ্রয় নেওয়া এবং বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তাকে প্রত্যর্পণের আহ্বান এই উত্তেজনার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দুই দেশের মধ্যে সংলাপে এই ইস্যুটি কতটা প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে সংশয় থাকলেও মিসরির ঢাকা সফর এই সমস্যা সমাধানের একটি সম্ভাব্য প্ল্যাটফর্ম হতে পারে।
জানা গেছে, ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের এই সফরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে, যা দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার একটি সম্ভাবনা তৈরি করতে পারে।