বিএনপির নেতা এবং মুক্তিযোদ্ধা হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিত করতে তার কবর থেকে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ডিএনএ পরীক্ষায় তার পরিচয় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মিলে গেছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের পর বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের হাইকোর্ট বেঞ্চ থেকে তার মরদেহ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, পরিবারের সদস্যরা পছন্দমতো কবরস্থানে হারিছ চৌধুরীর মরদেহ দাফন করতে পারবেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন ব্যারিস্টার মাহদীন চৌধুরী।
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মর্যাদা নিশ্চিত করায় আদালত বলেছেন, রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন এবং জাতির জন্য হারিছ চৌধুরীর অবদানকে সম্মান জানাতে এই দাফন প্রক্রিয়া প্রয়োজন।
হারিছ চৌধুরী ছিলেন বিএনপির অন্যতম প্রভাবশালী নেতা এবং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক উপদেষ্টা। তার মৃত্যুর পর থেকে দীর্ঘদিন ধরে তার পরিচয় নিশ্চিতের জন্য আইনি প্রক্রিয়া চলছিল।
ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়ায় তার পরিবার স্বস্তি প্রকাশ করেছে। হাইকোর্টের আদেশে তাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মান জানিয়ে দাফনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, পরিবারের সদস্যরা পছন্দমতো কবরস্থানে হারিছ চৌধুরীর মরদেহ দাফন করতে পারবেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন ব্যারিস্টার মাহদীন চৌধুরী।
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মর্যাদা নিশ্চিত করায় আদালত বলেছেন, রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন এবং জাতির জন্য হারিছ চৌধুরীর অবদানকে সম্মান জানাতে এই দাফন প্রক্রিয়া প্রয়োজন।
হারিছ চৌধুরী ছিলেন বিএনপির অন্যতম প্রভাবশালী নেতা এবং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক উপদেষ্টা। তার মৃত্যুর পর থেকে দীর্ঘদিন ধরে তার পরিচয় নিশ্চিতের জন্য আইনি প্রক্রিয়া চলছিল।
ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়ায় তার পরিবার স্বস্তি প্রকাশ করেছে। হাইকোর্টের আদেশে তাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সম্মান জানিয়ে দাফনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।