কক্সবাজারের টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের কম্বনিয়াপাড়া পাহাড়ি এলাকায় সংঘটিত হয়েছে ভয়াবহ এক ডাকাতির ঘটনা। বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে পাহাড়ি ডাকাত দল অস্ত্রের মুখে দুই কৃষককে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এ সময় স্থানীয়দের ওপর গুলি চালিয়ে তিনজনকে গুলিবিদ্ধ করে তারা।
অপহৃত দুই কৃষক হলেন-
জাকির হোসেন (৪৫), পিতা আব্দুল মাবুদ।
জহির (৫০), পিতা ভুলু মিয়া।
গুলিবিদ্ধ তিনজন হলেন-
সোহেল (১৮)।
কায়সার উদ্দিন (২০)।
মো. সাকিব (১৫)।
অপহরণকারীদের আটক:
স্থানীয়রা সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে এক ডাকাত সদস্যকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন। আটককৃতের নাম সাদ্দাম (২৭), পিতা এজাহার মিয়া।
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গিয়াস উদ্দিন জানান, অপহরণের পরপরই র্যাব ও পুলিশ একযোগে অভিযান শুরু করেছে। অপহৃতদের দ্রুত উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, পাহাড়ি ডাকাত দল দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের ঘটনা এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ডাকাতি দমনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন। তবে এলাকাবাসী দাবি করছেন, পাহাড়ি অঞ্চলে আরও সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
অপহৃত দুই কৃষক হলেন-
জাকির হোসেন (৪৫), পিতা আব্দুল মাবুদ।
জহির (৫০), পিতা ভুলু মিয়া।
গুলিবিদ্ধ তিনজন হলেন-
সোহেল (১৮)।
কায়সার উদ্দিন (২০)।
মো. সাকিব (১৫)।
অপহরণকারীদের আটক:
স্থানীয়রা সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে এক ডাকাত সদস্যকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন। আটককৃতের নাম সাদ্দাম (২৭), পিতা এজাহার মিয়া।
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গিয়াস উদ্দিন জানান, অপহরণের পরপরই র্যাব ও পুলিশ একযোগে অভিযান শুরু করেছে। অপহৃতদের দ্রুত উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, পাহাড়ি ডাকাত দল দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের ঘটনা এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ডাকাতি দমনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন। তবে এলাকাবাসী দাবি করছেন, পাহাড়ি অঞ্চলে আরও সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।