বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে গুলশানে চেয়ারপারসনের বাসভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। প্রায় ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট ধরে চলা এই বৈঠকটি রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক মহলে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
বৈঠকের সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন এবং বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল আলতাফ হোসেন চৌধুরী।
বৈঠক শেষে বিএনপির মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, এটি একটি সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ ছিল। দুই পক্ষের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়ন এবং চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বৈঠকের শেষে চীনের পক্ষ থেকে খালেদা জিয়াকে একটি ঐতিহ্যবাহী দেয়াল চিত্র উপহার দেওয়া হয়। এটি চীনা ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে তুলে ধরা হয়।
এর আগে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার, সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত এবং পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ করেছেন। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এসব বৈঠক বিএনপির কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করার অংশ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
বিএনপি নেতৃবৃন্দ ও বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের মধ্যে এই ধরনের বৈঠক আসন্ন নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। কূটনৈতিক মহল থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার একটি প্রচেষ্টা হতে পারে এই বৈঠক।
বৈঠকের সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন এবং বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল আলতাফ হোসেন চৌধুরী।
বৈঠক শেষে বিএনপির মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, এটি একটি সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ ছিল। দুই পক্ষের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়ন এবং চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বৈঠকের শেষে চীনের পক্ষ থেকে খালেদা জিয়াকে একটি ঐতিহ্যবাহী দেয়াল চিত্র উপহার দেওয়া হয়। এটি চীনা ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে তুলে ধরা হয়।
এর আগে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার, সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত এবং পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ করেছেন। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এসব বৈঠক বিএনপির কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করার অংশ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
বিএনপি নেতৃবৃন্দ ও বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের মধ্যে এই ধরনের বৈঠক আসন্ন নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। কূটনৈতিক মহল থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার একটি প্রচেষ্টা হতে পারে এই বৈঠক।