ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের প্রাঙ্গণে হামলা ও ভাঙচুরের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন। বুধবার সন্ধ্যায় ঢাবির সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আয়োজনে এই প্রতিবাদ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভকারীরা এই হামলার জন্য দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। তারা হুঁশিয়ারি দেন, যদি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তবে বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতের দূতাবাস ঘেরাও করা হবে।
ঢাবির ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান মাহমুদ বলেন, “১৯৭১ সালে রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। ভারত বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করছে, যা আমরা কখনোই মেনে নেব না।”
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী ইয়াসিন আরাফাত বলেন, “ভারত আমাদের বন্ধু দাবি করলেও তাদের পদক্ষেপ বরাবরই আধিপত্য বিস্তারমুখী। আগরতলার হামলা তারই উদাহরণ। আমরা এর নিন্দা জানাই এবং দোষীদের শাস্তি দাবি করি।”
বক্তারা বাংলাদেশের সঙ্গে সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে সম্পর্ক গড়ার জন্য ভারতের প্রতি আহ্বান জানান। তারা বলেন, ভারত যদি বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালায়, তবে তার কঠোর প্রতিক্রিয়া হবে।
এর আগে ভারতের নেতারা বাংলাদেশের প্রশ্নে বিভিন্ন উসকানিমূলক মন্তব্য করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। বিক্ষোভকারীরা এই ধরনের মন্তব্য এবং হামলার ঘটনার বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধের ডাক দেন।
এই বিক্ষোভ ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন করে উত্তেজনা তৈরি করেছে। পরিস্থিতি শান্ত রাখতে উভয় পক্ষের মধ্যে দ্রুত আলোচনা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিক্ষোভকারীরা এই হামলার জন্য দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। তারা হুঁশিয়ারি দেন, যদি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তবে বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতের দূতাবাস ঘেরাও করা হবে।
ঢাবির ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান মাহমুদ বলেন, “১৯৭১ সালে রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। ভারত বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করছে, যা আমরা কখনোই মেনে নেব না।”
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী ইয়াসিন আরাফাত বলেন, “ভারত আমাদের বন্ধু দাবি করলেও তাদের পদক্ষেপ বরাবরই আধিপত্য বিস্তারমুখী। আগরতলার হামলা তারই উদাহরণ। আমরা এর নিন্দা জানাই এবং দোষীদের শাস্তি দাবি করি।”
বক্তারা বাংলাদেশের সঙ্গে সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে সম্পর্ক গড়ার জন্য ভারতের প্রতি আহ্বান জানান। তারা বলেন, ভারত যদি বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালায়, তবে তার কঠোর প্রতিক্রিয়া হবে।
এর আগে ভারতের নেতারা বাংলাদেশের প্রশ্নে বিভিন্ন উসকানিমূলক মন্তব্য করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। বিক্ষোভকারীরা এই ধরনের মন্তব্য এবং হামলার ঘটনার বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধের ডাক দেন।
এই বিক্ষোভ ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন করে উত্তেজনা তৈরি করেছে। পরিস্থিতি শান্ত রাখতে উভয় পক্ষের মধ্যে দ্রুত আলোচনা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।