আগামী ৯ ডিসেম্বর, ঢাকায় বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) ২৮ জন রাষ্ট্রদূতের এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই বৈঠকে অংশ নেবেন ২০ জন অনাবাসী রাষ্ট্রদূতসহ ইইউভুক্ত ২৭টি দেশের রাষ্ট্রদূত এবং ইইউ’র নিজস্ব রাষ্ট্রদূত। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর জন্য এক ঐতিহাসিক উদ্যোগ, যা সরকারের সঙ্গে আলোচনা ও সম্পর্কের সুসংহতকরণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে।
ইইউ রাষ্ট্রদূতরা বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সার্বিক পর্যালোচনা, নতুন সুযোগ-সুবিধা, এলডিসি উত্তরণের পরবর্তী পরিকল্পনা, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করবেন। বৈঠকের একটি প্রধান উদ্দেশ্য হবে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যকার সম্পর্কের উন্নয়ন এবং ভবিষ্যতে এক টেকসই সম্পর্ক গড়ে তোলা।
বাংলাদেশের সঙ্গে ইইউ’র বর্তমান সম্পর্কের গভীর বিশ্লেষণ করা হবে এবং ভবিষ্যতে আরও কীভাবে সম্পর্ক দৃঢ় করা যেতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হবে।
বাংলাদেশ ও ইইউ’র মধ্যে নতুন এবং সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রগুলোর ওপর সহযোগিতা বাড়ানো হবে, যেমন প্রযুক্তি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং ব্যবসায়িক সম্পর্ক।
বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় ইইউ’র সমর্থন ও সহযোগিতার বিষয়টি গুরুত্ব পাবে, যেখানে টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে একযোগে কাজ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে দ্রুত প্রত্যাবাসন ব্যবস্থা বাস্তবায়নের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হবে।
বাংলাদেশের এলডিসি (Least Developed Country) থেকে উত্তরণের পরবর্তী সময়ে বাণিজ্য সুবিধা এবং জিএসপি প্লাস সুবিধা নিয়ে আলোচনা হবে, যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে।
এর ফলে বাংলাদেশের ইইউ সম্পর্কের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হতে পারে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতরা বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক উদ্যোগগুলোতে একাত্ম হয়ে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তনের মত বৈশ্বিক সংকট মোকাবেলায় সহযোগিতার মাধ্যমে উভয় পক্ষ এক টেকসই ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাবে।
ইইউ রাষ্ট্রদূতরা বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সার্বিক পর্যালোচনা, নতুন সুযোগ-সুবিধা, এলডিসি উত্তরণের পরবর্তী পরিকল্পনা, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করবেন। বৈঠকের একটি প্রধান উদ্দেশ্য হবে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যকার সম্পর্কের উন্নয়ন এবং ভবিষ্যতে এক টেকসই সম্পর্ক গড়ে তোলা।
বাংলাদেশের সঙ্গে ইইউ’র বর্তমান সম্পর্কের গভীর বিশ্লেষণ করা হবে এবং ভবিষ্যতে আরও কীভাবে সম্পর্ক দৃঢ় করা যেতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হবে।
বাংলাদেশ ও ইইউ’র মধ্যে নতুন এবং সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রগুলোর ওপর সহযোগিতা বাড়ানো হবে, যেমন প্রযুক্তি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং ব্যবসায়িক সম্পর্ক।
বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় ইইউ’র সমর্থন ও সহযোগিতার বিষয়টি গুরুত্ব পাবে, যেখানে টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে একযোগে কাজ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে দ্রুত প্রত্যাবাসন ব্যবস্থা বাস্তবায়নের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হবে।
বাংলাদেশের এলডিসি (Least Developed Country) থেকে উত্তরণের পরবর্তী সময়ে বাণিজ্য সুবিধা এবং জিএসপি প্লাস সুবিধা নিয়ে আলোচনা হবে, যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে।
এর ফলে বাংলাদেশের ইইউ সম্পর্কের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হতে পারে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতরা বাংলাদেশের উন্নয়নমূলক উদ্যোগগুলোতে একাত্ম হয়ে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তনের মত বৈশ্বিক সংকট মোকাবেলায় সহযোগিতার মাধ্যমে উভয় পক্ষ এক টেকসই ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাবে।