সংযুক্ত আরব আমিরাতে অবৈধভাবে অবস্থানরত প্রবাসীদের জন্য ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সাধারণ ক্ষমার সুযোগ ঘোষণা করেছিল দেশটির সরকার। এরই মধ্যে এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ৫০ হাজার বাংলাদেশি তাদের বৈধতা নিশ্চিত করেছেন। তবে যারা এখনও এই সুযোগ নেননি, তাদের প্রতি সুযোগ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম।
তিনি বলেন, আমিরাত সরকার বাংলাদেশি অভিবাসীদের সহযোগিতার জন্য সাধারণ ক্ষমার সুযোগ বাড়িয়েছে। যারা এখনও অবৈধ অবস্থায় রয়েছেন, তাদের উচিত দ্রুত এই সুযোগ গ্রহণ করা।
এছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা সমস্যার বিষয়ে আমিরাতের সঙ্গে কূটনৈতিক আলোচনা চলছে। যদিও জুলাইয়ের পর থেকে আমিরাত তাদের ভিসানীতিতে কড়াকড়ি আরোপ করেছে, তবে বাংলাদেশ পক্ষ থেকে এই নীতির সংশোধনের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
ইউরোপে উচ্চশিক্ষার জন্য ভিসা পেতে ভারতীয় দূতাবাসের জটিলতার মুখে পড়ছেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা। এর প্রেক্ষিতে ফিনল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, পর্তুগাল, এবং গ্রিসের মতো দেশগুলোর দূতাবাসের সঙ্গে আলোচনা করে বিকল্প ব্যবস্থা তৈরির চেষ্টা করা হয়েছে। ঢাকায় ১৩টি ইউরোপীয় দূতাবাস থাকলেও বাকি দেশগুলোর ভিসার জন্য দিল্লিতে গিয়ে সরাসরি উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
মুখপাত্র রফিকুল আলম জানান, ইউরোপীয় দেশগুলোর দূতাবাস বাংলাদেশে স্থাপনের আহ্বান বারবার জানানো হচ্ছে। কর্মসংস্থান ও উচ্চশিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে এ বিষয়ে আলোচনা জোরদার করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকারের এমন প্রচেষ্টা প্রবাসী ও শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমিরাত সরকার বাংলাদেশি অভিবাসীদের সহযোগিতার জন্য সাধারণ ক্ষমার সুযোগ বাড়িয়েছে। যারা এখনও অবৈধ অবস্থায় রয়েছেন, তাদের উচিত দ্রুত এই সুযোগ গ্রহণ করা।
এছাড়া বাংলাদেশিদের ভিসা সমস্যার বিষয়ে আমিরাতের সঙ্গে কূটনৈতিক আলোচনা চলছে। যদিও জুলাইয়ের পর থেকে আমিরাত তাদের ভিসানীতিতে কড়াকড়ি আরোপ করেছে, তবে বাংলাদেশ পক্ষ থেকে এই নীতির সংশোধনের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
ইউরোপে উচ্চশিক্ষার জন্য ভিসা পেতে ভারতীয় দূতাবাসের জটিলতার মুখে পড়ছেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা। এর প্রেক্ষিতে ফিনল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, পর্তুগাল, এবং গ্রিসের মতো দেশগুলোর দূতাবাসের সঙ্গে আলোচনা করে বিকল্প ব্যবস্থা তৈরির চেষ্টা করা হয়েছে। ঢাকায় ১৩টি ইউরোপীয় দূতাবাস থাকলেও বাকি দেশগুলোর ভিসার জন্য দিল্লিতে গিয়ে সরাসরি উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
মুখপাত্র রফিকুল আলম জানান, ইউরোপীয় দেশগুলোর দূতাবাস বাংলাদেশে স্থাপনের আহ্বান বারবার জানানো হচ্ছে। কর্মসংস্থান ও উচ্চশিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে এ বিষয়ে আলোচনা জোরদার করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকারের এমন প্রচেষ্টা প্রবাসী ও শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে বলে আশা করা হচ্ছে।