চট্টগ্রামের আদালত প্রাঙ্গণে সংঘটিত সংঘর্ষের মধ্যে নির্মমভাবে খুন হওয়া আইনজীবী অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলার প্রধান আসামি চন্দনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বুধবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে কিশোরগঞ্জের ভৈরব রেলস্টেশন থেকে তাকে আটক করা হয়। বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে তাকে হস্তান্তর করা হয়।
কোতোয়ালি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম জানিয়েছেন, চন্দনকে গ্রেপ্তারের পর চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয়েছে এবং শুক্রবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে।
গত ২৬ নভেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সম্মিলিত সনাতন জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন আবেদন নাকচ হওয়ার পর তার অনুসারীরা চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ শুরু করে। প্রিজন ভ্যান আটকে প্রায় তিন ঘণ্টা বিক্ষোভ চালান তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ারগ্যাস ছোড়ে।
সংঘর্ষটি আদালত প্রাঙ্গণ থেকে আশপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় রঙ্গম কনভেনশন হলের পাশের একটি গলিতে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নির্মমভাবে খুন হন।
সাইফুলের বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনকে আসামি করে কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন। এতে প্রধান আসামি হিসেবে চন্দনের নাম উল্লেখ করা হয়। ওই দিন সংঘর্ষের ঘটনায় আরও পাঁচটি মামলা রুজু হয়।
মামলার তদন্তে দ্রুত অগ্রগতি এনে চন্দনকে আটক করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মামলার অন্যান্য আসামিদেরও আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
চন্দনের গ্রেপ্তার বিচার প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। নিহত সাইফুলের পরিবার এখন ন্যায়বিচারের অপেক্ষায় রয়েছে।
কোতোয়ালি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম জানিয়েছেন, চন্দনকে গ্রেপ্তারের পর চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয়েছে এবং শুক্রবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে।
গত ২৬ নভেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সম্মিলিত সনাতন জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন আবেদন নাকচ হওয়ার পর তার অনুসারীরা চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ শুরু করে। প্রিজন ভ্যান আটকে প্রায় তিন ঘণ্টা বিক্ষোভ চালান তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ারগ্যাস ছোড়ে।
সংঘর্ষটি আদালত প্রাঙ্গণ থেকে আশপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় রঙ্গম কনভেনশন হলের পাশের একটি গলিতে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নির্মমভাবে খুন হন।
সাইফুলের বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনকে আসামি করে কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন। এতে প্রধান আসামি হিসেবে চন্দনের নাম উল্লেখ করা হয়। ওই দিন সংঘর্ষের ঘটনায় আরও পাঁচটি মামলা রুজু হয়।
মামলার তদন্তে দ্রুত অগ্রগতি এনে চন্দনকে আটক করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মামলার অন্যান্য আসামিদেরও আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
চন্দনের গ্রেপ্তার বিচার প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। নিহত সাইফুলের পরিবার এখন ন্যায়বিচারের অপেক্ষায় রয়েছে।