দিনাজপুর সরকারি মহিলা কলেজের হোস্টেলে মর্মান্তিকভাবে আত্মহত্যা করেছেন দীপা রানী নামে উচ্চ মাধ্যমিকের এক শিক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার কলেজ হোস্টেলের কক্ষ থেকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। দীপা দিনাজপুর সদর উপজেলার ফাজিলপুর ইউনিয়নের রামডুবি এলাকার কৃষ্ণ কান্ত দেবের মেয়ে এবং কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
ঘটনাস্থল থেকে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই নোটে দীপা নিজের মানসিক যন্ত্রণা এবং হতাশার কথা লিখে গেছেন। নোটে কি লেখা ছিল তা তদন্তের স্বার্থে এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
হোস্টেলের অন্যান্য শিক্ষার্থীরা দীপার ঝুলন্ত মরদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেয়। তার আত্মহত্যার খবরে হোস্টেল ও কলেজ প্রাঙ্গণে শোকের ছায়া নেমে আসে। সহপাঠীরা জানিয়েছেন, দীপা সম্প্রতি মানসিক চাপে ছিলেন। তবে তার পরিবার বা হোস্টেলের কাউকে এ বিষয়ে কিছু জানাননি।
পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। তারা দীপার ব্যক্তিগত জীবন ও মানসিক চাপের কারণ খতিয়ে দেখছে। শিক্ষার্থীর এমন মর্মান্তিক মৃত্যু হোস্টেল ব্যবস্থাপনায় আরও সচেতনতার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরছে।
এই ঘটনা মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগের ঘাটতির দিকে ইঙ্গিত করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা এবং কাউন্সেলিংয়ের মতো কার্যক্রম আরও কার্যকর করার প্রয়োজনীয়তা এখন সময়ের দাবি।
ঘটনাস্থল থেকে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই নোটে দীপা নিজের মানসিক যন্ত্রণা এবং হতাশার কথা লিখে গেছেন। নোটে কি লেখা ছিল তা তদন্তের স্বার্থে এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
হোস্টেলের অন্যান্য শিক্ষার্থীরা দীপার ঝুলন্ত মরদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেয়। তার আত্মহত্যার খবরে হোস্টেল ও কলেজ প্রাঙ্গণে শোকের ছায়া নেমে আসে। সহপাঠীরা জানিয়েছেন, দীপা সম্প্রতি মানসিক চাপে ছিলেন। তবে তার পরিবার বা হোস্টেলের কাউকে এ বিষয়ে কিছু জানাননি।
পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। তারা দীপার ব্যক্তিগত জীবন ও মানসিক চাপের কারণ খতিয়ে দেখছে। শিক্ষার্থীর এমন মর্মান্তিক মৃত্যু হোস্টেল ব্যবস্থাপনায় আরও সচেতনতার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরছে।
এই ঘটনা মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগের ঘাটতির দিকে ইঙ্গিত করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা এবং কাউন্সেলিংয়ের মতো কার্যক্রম আরও কার্যকর করার প্রয়োজনীয়তা এখন সময়ের দাবি।