সিরিয়ার বিদ্রোহীরা সম্প্রতি দেশটির মধ্যাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ শহর হামার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। তীব্র সংঘর্ষের পর সিরিয়ার সামরিক বাহিনী শহরটি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়। এর ফলে বিদ্রোহীরা আলেপ্পোর পর দ্বিতীয় বড় বিজয় অর্জন করলো।
হায়াত তাহরির আল-শাম (HTS) গোষ্ঠীর নেতা আবু মোহাম্মদ আল-জাওলানি হামা শহরে “বিজয়” ঘোষণা করেছেন। বিদ্রোহীরা জানান, শহরের অধিবাসীদের প্রতি প্রতিশোধমূলক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। এই বিজয় আসাদ সরকারের জন্য গৃহযুদ্ধে আরেকটি বড় ধাক্কা বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো আলেপ্পোর পর হামা শহর দখল করে মধ্যাঞ্চলে তাদের উপস্থিতি আরও শক্তিশালী করেছে। তুরস্ক-সমর্থিত সিরিয়ান ন্যাশনাল আর্মি এবং HTS-এর যৌথ প্রচেষ্টায় তারা গুরুত্বপূর্ণ শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হয়।
বিদ্রোহীদের এই বিজয় তাদের রাজধানী দামাস্কের দিকে আরও একধাপ এগিয়ে দিলো। এর ফলে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ এবং তার সামরিক বাহিনী আরও চাপে পড়েছে।
হামা দখলের মধ্য দিয়ে বিদ্রোহীরা কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। আলেপ্পো এবং দামাস্কের সংযোগস্থল হিসেবে পরিচিত এই শহরটির দখল বিদ্রোহীদের সামরিক ক্ষমতা বাড়িয়েছে।
২০১১ সালে শুরু হওয়া সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে বিদ্রোহীদের সাম্প্রতিক বিজয় আসাদ সরকারের জন্য বড় ধাক্কা। বিশেষত, রাশিয়া ও ইরান এখন তাদের নিজস্ব সংকটে ব্যস্ত থাকায় আসাদের জন্য সামরিক সমর্থন আরও দুর্বল হয়ে পড়েছে।
হামা শহরের দখল বিদ্রোহীদের জন্য একটি নতুন অধ্যায় উন্মোচন করলো। এই শহরের নিয়ন্ত্রণ বিদ্রোহীদেরকে রাজধানী দামাস্কের কাছে যাওয়ার জন্য কৌশলগত সুবিধা দিচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো এখন মধ্যাঞ্চলে নিজেদের অবস্থান আরও শক্তিশালী করতে সক্ষম হয়েছে। সামরিক এবং রাজনৈতিকভাবে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন।
হামা শহরটি প্রায় ১০ লাখ মানুষের আবাসস্থল। এই শহরের দখল বিদ্রোহীদের জন্য সামরিক এবং মানসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। অতীতে এই শহরেই ১৯৮২ সালে একটি ইসলামপন্থি অভ্যুত্থান হয়েছিল।
বর্তমানে বিদ্রোহীদের এই জয় তাদের জন্য কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলেও, এটি আসাদ সরকারের জন্য একটি বড় হুমকি। বিদ্রোহীরা এখন সরাসরি দামাস্কের দিকে অগ্রসর হওয়ার পরিকল্পনা করছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের এই পর্যায়ে বিদ্রোহীদের হামা দখল প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের জন্য এক বিশাল ধাক্কা। রাশিয়া এবং ইরান তাদের নিজস্ব সমস্যায় জর্জরিত থাকায় বিদ্রোহীরা এখন আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। দেশটির সামনের পরিস্থিতি আরও অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
হায়াত তাহরির আল-শাম (HTS) গোষ্ঠীর নেতা আবু মোহাম্মদ আল-জাওলানি হামা শহরে “বিজয়” ঘোষণা করেছেন। বিদ্রোহীরা জানান, শহরের অধিবাসীদের প্রতি প্রতিশোধমূলক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। এই বিজয় আসাদ সরকারের জন্য গৃহযুদ্ধে আরেকটি বড় ধাক্কা বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো আলেপ্পোর পর হামা শহর দখল করে মধ্যাঞ্চলে তাদের উপস্থিতি আরও শক্তিশালী করেছে। তুরস্ক-সমর্থিত সিরিয়ান ন্যাশনাল আর্মি এবং HTS-এর যৌথ প্রচেষ্টায় তারা গুরুত্বপূর্ণ শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হয়।
বিদ্রোহীদের এই বিজয় তাদের রাজধানী দামাস্কের দিকে আরও একধাপ এগিয়ে দিলো। এর ফলে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ এবং তার সামরিক বাহিনী আরও চাপে পড়েছে।
হামা দখলের মধ্য দিয়ে বিদ্রোহীরা কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। আলেপ্পো এবং দামাস্কের সংযোগস্থল হিসেবে পরিচিত এই শহরটির দখল বিদ্রোহীদের সামরিক ক্ষমতা বাড়িয়েছে।
২০১১ সালে শুরু হওয়া সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে বিদ্রোহীদের সাম্প্রতিক বিজয় আসাদ সরকারের জন্য বড় ধাক্কা। বিশেষত, রাশিয়া ও ইরান এখন তাদের নিজস্ব সংকটে ব্যস্ত থাকায় আসাদের জন্য সামরিক সমর্থন আরও দুর্বল হয়ে পড়েছে।
হামা শহরের দখল বিদ্রোহীদের জন্য একটি নতুন অধ্যায় উন্মোচন করলো। এই শহরের নিয়ন্ত্রণ বিদ্রোহীদেরকে রাজধানী দামাস্কের কাছে যাওয়ার জন্য কৌশলগত সুবিধা দিচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো এখন মধ্যাঞ্চলে নিজেদের অবস্থান আরও শক্তিশালী করতে সক্ষম হয়েছে। সামরিক এবং রাজনৈতিকভাবে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন।
হামা শহরটি প্রায় ১০ লাখ মানুষের আবাসস্থল। এই শহরের দখল বিদ্রোহীদের জন্য সামরিক এবং মানসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। অতীতে এই শহরেই ১৯৮২ সালে একটি ইসলামপন্থি অভ্যুত্থান হয়েছিল।
বর্তমানে বিদ্রোহীদের এই জয় তাদের জন্য কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলেও, এটি আসাদ সরকারের জন্য একটি বড় হুমকি। বিদ্রোহীরা এখন সরাসরি দামাস্কের দিকে অগ্রসর হওয়ার পরিকল্পনা করছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের এই পর্যায়ে বিদ্রোহীদের হামা দখল প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের জন্য এক বিশাল ধাক্কা। রাশিয়া এবং ইরান তাদের নিজস্ব সমস্যায় জর্জরিত থাকায় বিদ্রোহীরা এখন আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। দেশটির সামনের পরিস্থিতি আরও অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা।