দিনাজপুরের বীরগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহত এবং ২০-২২ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার সকালে জাদুরমোড় এলাকায় ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়কে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
বীরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল গফুর জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার পরপরই স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ আহতদের উদ্ধার করেন। নিহতদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। আহতদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
জাদুরমোড় এলাকায় বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষের ফলে মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনাস্থলে উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছে পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, বাস ও ট্রাকটি দ্রুতগতিতে চলার সময় মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। ঘটনাস্থলেই কয়েকজন নিহত হন। আহতদের মধ্যে শিশু ও নারীও রয়েছে।
বীরগঞ্জের এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পুলিশ ও উদ্ধারকর্মীরা জানাচ্ছেন, বাস ও ট্রাকের দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া অংশগুলো থেকে এখনো লাশ ও আহতদের বের করা হচ্ছে।
এই দুর্ঘটনার খবর পেয়ে নিহতদের পরিবারে শোকের মাতম চলছে। সংশ্লিষ্ট প্রশাসন দুর্ঘটনার কারণ তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছে। ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়কে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আরও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি উঠেছে।
দিনাজপুরের এই সড়ক দুর্ঘটনা বাংলাদেশের মহাসড়কে নিরাপত্তার বিষয়টিকে আবারও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। যথাযথ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা এবং যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।
বীরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল গফুর জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার পরপরই স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ আহতদের উদ্ধার করেন। নিহতদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। আহতদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
জাদুরমোড় এলাকায় বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষের ফলে মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনাস্থলে উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছে পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, বাস ও ট্রাকটি দ্রুতগতিতে চলার সময় মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। ঘটনাস্থলেই কয়েকজন নিহত হন। আহতদের মধ্যে শিশু ও নারীও রয়েছে।
বীরগঞ্জের এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পুলিশ ও উদ্ধারকর্মীরা জানাচ্ছেন, বাস ও ট্রাকের দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া অংশগুলো থেকে এখনো লাশ ও আহতদের বের করা হচ্ছে।
এই দুর্ঘটনার খবর পেয়ে নিহতদের পরিবারে শোকের মাতম চলছে। সংশ্লিষ্ট প্রশাসন দুর্ঘটনার কারণ তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছে। ঢাকা-পঞ্চগড় মহাসড়কে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আরও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি উঠেছে।
দিনাজপুরের এই সড়ক দুর্ঘটনা বাংলাদেশের মহাসড়কে নিরাপত্তার বিষয়টিকে আবারও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। যথাযথ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা এবং যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।