জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রয়োজনীয় সংস্কারের ওপর জোর দিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর)। শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেছেন, যারা তাড়াহুড়ো করে নির্বাচন চান, তারা ষড়যন্ত্রকারীদের পাতা ফাঁদে পা দিয়েছেন। তিনি বলেন, “১৬ বছর ও ৫৩ বছরের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের আগে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করা অত্যন্ত জরুরি।”
চরমোনাই পীর পিআর (প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করেছেন। তিনি বলেন, “ফ্যাসিস্টমুক্ত নির্বাচনের মাধ্যমে একটি শক্তিশালী সরকার গঠন করতে হবে। দুর্নীতিবাজ ও লুটেরাদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।”
ইসলামী আন্দোলনের এই শীর্ষ নেতা দুর্নীতি ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে বলেছেন, “অতীতে আমাদের দেশে ক্ষমতাসীনদের কারণে ফ্যাসিস্ট শক্তি তৈরি হয়েছে। যারা লুটপাট ও দুর্নীতিতে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।”
তিনি আরও জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানকে জনগণের আকিদা ও বিশ্বাসের বিরুদ্ধে কিছু না করার বিষয়ে সতর্ক করেছেন। ফারুকী ইস্যুতে সরকারকে ব্যবস্থা নেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে চরমোনাই পীর বলেন, “এই সংগঠন সাহাবাদের আদর্শ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে এবং বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সংগঠনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। অনেক ছাত্র শাহাদাত বরণ করেছে এবং আহত হয়েছে, কিন্তু তবুও তারা পিছপা হয়নি।”
ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে বলেন, “দেশকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করে দেওয়া হয়েছে। ব্যাংক দেউলিয়া হয়েছে, লুটপাট চলছে, এবং জনগণ শোষিত হচ্ছে। দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে এবং ভারতীয় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়তে হবে।”
ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেছেন, “ইসলামী ছাত্র আন্দোলন শুধু রুহানিয়াত ও জেহাদের প্রচেষ্টা নয়, এটি দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার একটি সংগ্রামী কাফেলা। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সংগঠনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।”
চরমোনাই পীরের বক্তব্য দেশের নির্বাচন ব্যবস্থায় নতুন দৃষ্টিভঙ্গি উন্মোচন করেছে। প্রয়োজনীয় সংস্কার ও ঐক্যের মাধ্যমে একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা সম্ভব।
চরমোনাই পীর পিআর (প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করেছেন। তিনি বলেন, “ফ্যাসিস্টমুক্ত নির্বাচনের মাধ্যমে একটি শক্তিশালী সরকার গঠন করতে হবে। দুর্নীতিবাজ ও লুটেরাদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন।”
ইসলামী আন্দোলনের এই শীর্ষ নেতা দুর্নীতি ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে বলেছেন, “অতীতে আমাদের দেশে ক্ষমতাসীনদের কারণে ফ্যাসিস্ট শক্তি তৈরি হয়েছে। যারা লুটপাট ও দুর্নীতিতে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।”
তিনি আরও জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানকে জনগণের আকিদা ও বিশ্বাসের বিরুদ্ধে কিছু না করার বিষয়ে সতর্ক করেছেন। ফারুকী ইস্যুতে সরকারকে ব্যবস্থা নেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে চরমোনাই পীর বলেন, “এই সংগঠন সাহাবাদের আদর্শ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে এবং বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সংগঠনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। অনেক ছাত্র শাহাদাত বরণ করেছে এবং আহত হয়েছে, কিন্তু তবুও তারা পিছপা হয়নি।”
ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে বলেন, “দেশকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করে দেওয়া হয়েছে। ব্যাংক দেউলিয়া হয়েছে, লুটপাট চলছে, এবং জনগণ শোষিত হচ্ছে। দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে এবং ভারতীয় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়তে হবে।”
ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেছেন, “ইসলামী ছাত্র আন্দোলন শুধু রুহানিয়াত ও জেহাদের প্রচেষ্টা নয়, এটি দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার একটি সংগ্রামী কাফেলা। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সংগঠনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।”
চরমোনাই পীরের বক্তব্য দেশের নির্বাচন ব্যবস্থায় নতুন দৃষ্টিভঙ্গি উন্মোচন করেছে। প্রয়োজনীয় সংস্কার ও ঐক্যের মাধ্যমে একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা সম্ভব।