জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান অন্তর্বর্তী সরকারের সাফল্যের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, “যদি অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হয়, তাহলে দেশে বড় ধরনের বিদ্রোহ হতে পারে।” শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত এইচআর কনভেনশনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি আরও বলেন, “সরকারের বড় প্রকল্প নেওয়ার আগে রাজস্ব আয়ের দিকটি যথাযথভাবে বিবেচনা করা উচিত। পদ্মা সেতু ও কর্ণফুলি টানেলের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি উপেক্ষা করা হয়েছে। এতে অপচয় হয়েছে এবং রাজস্ব আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি।”
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, “আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বেশ কিছু বড় প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তারা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন।” তিনি এ বিষয়ে জবাবদিহিতার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন।
জ্বালানি উপদেষ্টা জানিয়েছেন, দেশের কর্মক্ষেত্রে অভিজ্ঞ হিউম্যান রিসোর্সের অভাব রয়েছে। তবে সাধারণ চাকরির জন্য বিদেশি লোক নিয়ে আসা হবে না। তিনি বলেন, “শুধু বড় পদগুলোতে বিদেশি ও অভিজ্ঞদের নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে স্থানীয় কর্মীদের দক্ষতা উন্নয়নকে প্রাধান্য দিতে হবে।”
ফাওজুল কবির খানের মতে, বড় প্রকল্প গ্রহণের সময় প্রাথমিক পর্যায়ে এর অর্থনৈতিক সম্ভাব্যতা যাচাই করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পদ্মা সেতু ও কর্ণফুলি টানেলের মতো প্রকল্পে এই পর্যবেক্ষণের অভাব ছিল, যা জাতীয় অর্থনীতিতে চাপ তৈরি করেছে।
তিনি আরও বলেন, “ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রকল্পের ক্ষেত্রে রাজস্ব ও ব্যয়ের ভারসাম্য নিশ্চিত করতে হবে। দুর্নীতি ও অপচয় রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।”
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার এই মন্তব্যে দেশের উন্নয়ন প্রকল্প ও সরকারের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এসেছে। সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর জন্য এটি চিন্তা ও পরিকল্পনা করার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
তিনি আরও বলেন, “সরকারের বড় প্রকল্প নেওয়ার আগে রাজস্ব আয়ের দিকটি যথাযথভাবে বিবেচনা করা উচিত। পদ্মা সেতু ও কর্ণফুলি টানেলের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি উপেক্ষা করা হয়েছে। এতে অপচয় হয়েছে এবং রাজস্ব আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি।”
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, “আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বেশ কিছু বড় প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তারা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন।” তিনি এ বিষয়ে জবাবদিহিতার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন।
জ্বালানি উপদেষ্টা জানিয়েছেন, দেশের কর্মক্ষেত্রে অভিজ্ঞ হিউম্যান রিসোর্সের অভাব রয়েছে। তবে সাধারণ চাকরির জন্য বিদেশি লোক নিয়ে আসা হবে না। তিনি বলেন, “শুধু বড় পদগুলোতে বিদেশি ও অভিজ্ঞদের নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে স্থানীয় কর্মীদের দক্ষতা উন্নয়নকে প্রাধান্য দিতে হবে।”
ফাওজুল কবির খানের মতে, বড় প্রকল্প গ্রহণের সময় প্রাথমিক পর্যায়ে এর অর্থনৈতিক সম্ভাব্যতা যাচাই করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পদ্মা সেতু ও কর্ণফুলি টানেলের মতো প্রকল্পে এই পর্যবেক্ষণের অভাব ছিল, যা জাতীয় অর্থনীতিতে চাপ তৈরি করেছে।
তিনি আরও বলেন, “ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রকল্পের ক্ষেত্রে রাজস্ব ও ব্যয়ের ভারসাম্য নিশ্চিত করতে হবে। দুর্নীতি ও অপচয় রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।”
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার এই মন্তব্যে দেশের উন্নয়ন প্রকল্প ও সরকারের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এসেছে। সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর জন্য এটি চিন্তা ও পরিকল্পনা করার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।