গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হলে এবং শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচারের সম্মুখীন করা হলে দেশের অর্ধেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) মিরপুরে আয়োজিত এক দোয়া ও আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নুর বলেন, “আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার প্রশ্নে কোনো আপস নেই। এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব রয়েছে। কেউ অর্ধেক পেটে রেখে কথা বলে, কেউ পুরোপুরি বলে না। তবে আমাদের স্পষ্ট অবস্থান, রাজনীতিতে নতুন শক্তি আসতে হবে।”
ভারতের ষড়যন্ত্র নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে নুরুল হক বলেন, “ভারত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে অপপ্রচার চালাচ্ছে। কলকাতা ও আগরতলায় বাংলাদেশের দূতাবাসে হামলা এরই উদাহরণ। এটি শুধু বাংলাদেশকেই নয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কেও বিভ্রান্ত করার চেষ্টা।”
তিনি আরও বলেন, “বাংলা ভাষাভাষী সবাইকে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভারতের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে হবে। আমাদের জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলে এসব ষড়যন্ত্রের জবাব দিতে হবে।”
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে নুর বলেন, “এই সরকারের প্রতি জনগণের অনেক প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন বৃদ্ধি মানুষকে হতাশ করেছে। জনগণ শুধু খেয়ে-পড়ে বাঁচতে চায়। তাই ভর্তুকি দিয়ে হলেও বাজার স্বাভাবিক রাখতে হবে।”
জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে নুর বলেন, “জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত না হলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও ব্যর্থ হবে। একটি কার্যকর জাতীয় সরকার গঠনের জন্য সকল রাজনৈতিক দলকে একত্রিত হতে হবে। তবে এই সরকারে চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি সম্পূর্ণ বন্ধ করতে হবে। শেখ হাসিনার পতনের পরেও যদি এই চাঁদাবাজি চলে, তাহলে সাধারণ মানুষের কী হবে?”
নুরুল হক বলেন, “রাজনীতির মাঠে নতুন নেতৃত্বের প্রয়োজন। পুরনো দলগুলোর চক্র থেকে বের হয়ে নতুন রাজনৈতিক শক্তির উত্থান সময়ের দাবি। পুরনো দলগুলো নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতে চায়, যা জনগণের স্বার্থের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।”
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতির এই বক্তব্য রাজনৈতিক সংস্কার, জাতীয় ঐক্য এবং দেশের সার্বিক উন্নয়নে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করেছে। নুরের এই আহ্বান দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
নুর বলেন, “আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার প্রশ্নে কোনো আপস নেই। এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব রয়েছে। কেউ অর্ধেক পেটে রেখে কথা বলে, কেউ পুরোপুরি বলে না। তবে আমাদের স্পষ্ট অবস্থান, রাজনীতিতে নতুন শক্তি আসতে হবে।”
ভারতের ষড়যন্ত্র নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে নুরুল হক বলেন, “ভারত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে অপপ্রচার চালাচ্ছে। কলকাতা ও আগরতলায় বাংলাদেশের দূতাবাসে হামলা এরই উদাহরণ। এটি শুধু বাংলাদেশকেই নয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কেও বিভ্রান্ত করার চেষ্টা।”
তিনি আরও বলেন, “বাংলা ভাষাভাষী সবাইকে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভারতের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে হবে। আমাদের জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলে এসব ষড়যন্ত্রের জবাব দিতে হবে।”
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে নুর বলেন, “এই সরকারের প্রতি জনগণের অনেক প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন বৃদ্ধি মানুষকে হতাশ করেছে। জনগণ শুধু খেয়ে-পড়ে বাঁচতে চায়। তাই ভর্তুকি দিয়ে হলেও বাজার স্বাভাবিক রাখতে হবে।”
জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব তুলে ধরে নুর বলেন, “জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত না হলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও ব্যর্থ হবে। একটি কার্যকর জাতীয় সরকার গঠনের জন্য সকল রাজনৈতিক দলকে একত্রিত হতে হবে। তবে এই সরকারে চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি সম্পূর্ণ বন্ধ করতে হবে। শেখ হাসিনার পতনের পরেও যদি এই চাঁদাবাজি চলে, তাহলে সাধারণ মানুষের কী হবে?”
নুরুল হক বলেন, “রাজনীতির মাঠে নতুন নেতৃত্বের প্রয়োজন। পুরনো দলগুলোর চক্র থেকে বের হয়ে নতুন রাজনৈতিক শক্তির উত্থান সময়ের দাবি। পুরনো দলগুলো নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতে চায়, যা জনগণের স্বার্থের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।”
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতির এই বক্তব্য রাজনৈতিক সংস্কার, জাতীয় ঐক্য এবং দেশের সার্বিক উন্নয়নে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করেছে। নুরের এই আহ্বান দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে।