বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীনতা পেয়েছে লাখ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে, অন্য কোনো দেশের দয়ার দান নয়। “দেশ স্বাধীন হয়েছে অন্য কোনো দেশের চোখ রাঙানি দেখার জন্য নয়,” এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট মুক্ত দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশ জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার রক্ষার জন্য সংগ্রাম করেছে। ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বন্ধুত্ব চায়, আধিপত্য নয়।”
প্রিন্স তার বক্তব্যে বিগত ১৫ বছরের শাসনব্যবস্থা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগ প্রতিবেশী ভারতের সহযোগিতায় জনগণের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। জনগণের স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ছাত্র-জনতার গণবিপ্লবই প্রমাণ করেছে যে বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতা জনগণের ইচ্ছায় নির্ধারিত হবে।”
তিনি আরও দাবি করেন, “ভারত বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে এবং পুনর্বাসনের চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে বাংলাদেশকে রক্ষার জন্য জনগণ রক্ত দিয়ে হলেও ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করবে।”
সভায় উপস্থিত নেতৃবৃন্দ এবং মুক্তিযোদ্ধারা দেশবাসীকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান। ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থেকে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উত্তর জেলা জাসাসের সভাপতি শফিকুল ইসলাম। বক্তব্য দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আমজাদ আলী, বিএনপি নেতা আসলাম মিয়া বাবুল, এবং আরও অনেকে।
আলোচনা সভার পর স্থানীয় শিল্পীরা ‘অনুসন্ধান’ নামক মঞ্চ নাটক পরিবেশন করেন। নাটকটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসকে নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার একটি উদ্যোগ হিসেবে প্রশংসিত হয়।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট মুক্ত দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশ জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার রক্ষার জন্য সংগ্রাম করেছে। ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বন্ধুত্ব চায়, আধিপত্য নয়।”
প্রিন্স তার বক্তব্যে বিগত ১৫ বছরের শাসনব্যবস্থা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগ প্রতিবেশী ভারতের সহযোগিতায় জনগণের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। জনগণের স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ছাত্র-জনতার গণবিপ্লবই প্রমাণ করেছে যে বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতা জনগণের ইচ্ছায় নির্ধারিত হবে।”
তিনি আরও দাবি করেন, “ভারত বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে এবং পুনর্বাসনের চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে বাংলাদেশকে রক্ষার জন্য জনগণ রক্ত দিয়ে হলেও ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করবে।”
সভায় উপস্থিত নেতৃবৃন্দ এবং মুক্তিযোদ্ধারা দেশবাসীকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান। ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থেকে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উত্তর জেলা জাসাসের সভাপতি শফিকুল ইসলাম। বক্তব্য দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আমজাদ আলী, বিএনপি নেতা আসলাম মিয়া বাবুল, এবং আরও অনেকে।
আলোচনা সভার পর স্থানীয় শিল্পীরা ‘অনুসন্ধান’ নামক মঞ্চ নাটক পরিবেশন করেন। নাটকটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসকে নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার একটি উদ্যোগ হিসেবে প্রশংসিত হয়।