কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, “আওয়ামী লীগ যে দোষে সর্বহারা হয়েছে, সরকার পতনের পর বিএনপিও একই কাজ করছে। আগে যেখান থেকে আওয়ামী লীগ চাঁদা নিত, এখন বিএনপি চাঁদা নিচ্ছে। শুধু রেটটা বাড়িয়ে দিয়েছে।”
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে টাঙ্গাইলের সখীপুরে নিজ বাসভবনের সামনে উপজেলা শাখার বর্ধিত সভায় এসব মন্তব্য করেন তিনি।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, “বাজার থেকে বন, থানা থেকে স্কুল—যেখানেই সুযোগ পাওয়া যায়, বিএনপি চাঁদা আদায় করছে। জামায়াত কিন্তু এই কাজ করেনি। অথচ এখন বিএনপি সব স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ দখল করে আছে।”
তিনি আরও বলেন, “শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ দিয়ে চলবে না। আওয়ামী লীগ হতে হবে বঙ্গবন্ধুর ও মওলানা ভাসানীর মতো।”
কাদের সিদ্দিকী স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্রের তীব্র প্রতিবাদ জানান। তিনি বলেন, “স্বাধীনতা মুছে ফেলার চেষ্টা যারা করে, তারা আহাম্মকের স্বর্গে বাস করে। স্বাধীনতা থাকলে কাদের সিদ্দিকীও থাকবে। ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।”
তিনি ভারত ও আমেরিকার রাজনৈতিক প্রভাব নিয়েও কঠোর মন্তব্য করেন। “আমরা আমেরিকা নই, আমরা বাংলাদেশ। ট্রাম্প তো দূরের কথা, তার বাপেও শেখ হাসিনাকে বসাতে পারবে না। আমরা যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেছি।”
কাদের সিদ্দিকী বলেন, “আমাদের দুর্ভাগ্য সঠিক নেতৃত্ব নেই। কর্তৃত্বহীনতার কারণে আমরা অসহায় অবস্থায় পড়েছি। আল্লাহ অবশ্যই এ পরিস্থিতির সমাধান করবেন।”
সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আব্দুস ছবুর খান। উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় কোষাধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ, জেলা সাধারণ সম্পাদক আবু সালেহ হিটলু, বীর মুক্তিযোদ্ধা জসীম উদ্দিনসহ আরও অনেকে।
কাদের সিদ্দিকীর বক্তব্য থেকে বোঝা যায়, বাংলাদেশে চাঁদাবাজি, সুশাসনের অভাব এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের ঘাটতি নিয়ে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে ফিরে যাওয়ার আহ্বান এবং ষড়যন্ত্র মোকাবিলার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বার্তা দিয়েছেন।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে টাঙ্গাইলের সখীপুরে নিজ বাসভবনের সামনে উপজেলা শাখার বর্ধিত সভায় এসব মন্তব্য করেন তিনি।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, “বাজার থেকে বন, থানা থেকে স্কুল—যেখানেই সুযোগ পাওয়া যায়, বিএনপি চাঁদা আদায় করছে। জামায়াত কিন্তু এই কাজ করেনি। অথচ এখন বিএনপি সব স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ দখল করে আছে।”
তিনি আরও বলেন, “শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ দিয়ে চলবে না। আওয়ামী লীগ হতে হবে বঙ্গবন্ধুর ও মওলানা ভাসানীর মতো।”
কাদের সিদ্দিকী স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্রের তীব্র প্রতিবাদ জানান। তিনি বলেন, “স্বাধীনতা মুছে ফেলার চেষ্টা যারা করে, তারা আহাম্মকের স্বর্গে বাস করে। স্বাধীনতা থাকলে কাদের সিদ্দিকীও থাকবে। ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।”
তিনি ভারত ও আমেরিকার রাজনৈতিক প্রভাব নিয়েও কঠোর মন্তব্য করেন। “আমরা আমেরিকা নই, আমরা বাংলাদেশ। ট্রাম্প তো দূরের কথা, তার বাপেও শেখ হাসিনাকে বসাতে পারবে না। আমরা যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেছি।”
কাদের সিদ্দিকী বলেন, “আমাদের দুর্ভাগ্য সঠিক নেতৃত্ব নেই। কর্তৃত্বহীনতার কারণে আমরা অসহায় অবস্থায় পড়েছি। আল্লাহ অবশ্যই এ পরিস্থিতির সমাধান করবেন।”
সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আব্দুস ছবুর খান। উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় কোষাধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ, জেলা সাধারণ সম্পাদক আবু সালেহ হিটলু, বীর মুক্তিযোদ্ধা জসীম উদ্দিনসহ আরও অনেকে।
কাদের সিদ্দিকীর বক্তব্য থেকে বোঝা যায়, বাংলাদেশে চাঁদাবাজি, সুশাসনের অভাব এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের ঘাটতি নিয়ে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে ফিরে যাওয়ার আহ্বান এবং ষড়যন্ত্র মোকাবিলার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বার্তা দিয়েছেন।