জাতীয় পার্টিকে জাতীয় বেইমান হিসেবে আখ্যা দিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, “শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে জাতীয় পার্টি এবং আওয়ামী লীগ একত্রে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করার দাবি করতে পারে না।”
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কুমিল্লার লাকসাম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সংবর্ধনা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, “গণ-অভ্যুত্থান অত্যন্ত গর্বের বিষয়, কিন্তু ক্রেডিট নিতে গিয়ে যেন আমরা ভুলে না যাই, যে উদ্দেশ্যে এটি হয়েছে। আমরা যদি রক্তের উদ্দেশ্য ভুলে যাই, তবে এই আন্দোলনের আত্মা হারিয়ে যাবে।”
তিনি আরও বলেন, “ওয়াসিম-মুগ্ধ-আবু সাঈদের মতো শহীদদের রক্তের সঙ্গে কম্প্রোমাইজ করার অধিকার কারো নেই। গণতন্ত্র এবং সমতা প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের আত্মত্যাগকে সম্মান জানাতে হবে।”
“আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি দেশের ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু আমরা যতদিন বেঁচে আছি, বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের এক ইঞ্চি মাটিও ছেড়ে দেওয়া হবে না।”
তিনি আরও বলেন, “যারা আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করতে চায়, তারা রাজনৈতিক স্বার্থে কম্প্রোমাইজ করতে পারে। কিন্তু যারা এই দেশের মাটির জন্য রক্ত দিয়েছে, তারা কোনোদিন ফ্যাসিবাদকে সমর্থন করবে না।”
হাসনাত আবদুল্লাহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে “মাদার অব টেরর” আখ্যা দিয়ে বলেন, “তাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে যথাযথ স্থানে পাঠানো হয়েছে। তবে ভারত বসে থেকেও আমাদের বিরুদ্ধে তার ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। এর বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।”
সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য সচিব আরিফ সোহেল, সদস্য রিফাত রশিদ, নুসরাত তাবাসসুম, সিনথিয়া জাহিন, আয়েশাসহ স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্যে ফ্যাসিবাদ এবং রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে তীব্র সতর্কতা লক্ষ্য করা যায়। গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শ রক্ষা এবং শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কুমিল্লার লাকসাম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সংবর্ধনা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, “গণ-অভ্যুত্থান অত্যন্ত গর্বের বিষয়, কিন্তু ক্রেডিট নিতে গিয়ে যেন আমরা ভুলে না যাই, যে উদ্দেশ্যে এটি হয়েছে। আমরা যদি রক্তের উদ্দেশ্য ভুলে যাই, তবে এই আন্দোলনের আত্মা হারিয়ে যাবে।”
তিনি আরও বলেন, “ওয়াসিম-মুগ্ধ-আবু সাঈদের মতো শহীদদের রক্তের সঙ্গে কম্প্রোমাইজ করার অধিকার কারো নেই। গণতন্ত্র এবং সমতা প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের আত্মত্যাগকে সম্মান জানাতে হবে।”
“আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি দেশের ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু আমরা যতদিন বেঁচে আছি, বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের এক ইঞ্চি মাটিও ছেড়ে দেওয়া হবে না।”
তিনি আরও বলেন, “যারা আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করতে চায়, তারা রাজনৈতিক স্বার্থে কম্প্রোমাইজ করতে পারে। কিন্তু যারা এই দেশের মাটির জন্য রক্ত দিয়েছে, তারা কোনোদিন ফ্যাসিবাদকে সমর্থন করবে না।”
হাসনাত আবদুল্লাহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে “মাদার অব টেরর” আখ্যা দিয়ে বলেন, “তাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে যথাযথ স্থানে পাঠানো হয়েছে। তবে ভারত বসে থেকেও আমাদের বিরুদ্ধে তার ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। এর বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।”
সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য সচিব আরিফ সোহেল, সদস্য রিফাত রশিদ, নুসরাত তাবাসসুম, সিনথিয়া জাহিন, আয়েশাসহ স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্যে ফ্যাসিবাদ এবং রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে তীব্র সতর্কতা লক্ষ্য করা যায়। গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শ রক্ষা এবং শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।