চট্টগ্রামের ইপিজেড এলাকার ইউনিটি অ্যাক্সেসরিজ কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। শনিবার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে ছয়তলা ভবনের চতুর্থতলায় অবস্থিত কার্টনের কারখানায় আগুনের সূত্রপাত হয়। এ ঘটনার পরপরই ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট এবং নৌবাহিনীর দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মো. আবদুল মালেক জানান, “আগুনের কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমাদের আটটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। আশা করি পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে না।”
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কফিল উদ্দিন বলেন, “আগুনের তীব্রতা বেশি হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসের সব ইউনিট সমন্বিতভাবে কাজ করছে। আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগবে।”
নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তা বলেন, “আমাদের দুটি টিম ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে সমন্বয় করে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সম্ভাব্য সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।”
অগ্নিকাণ্ডে কারখানার চতুর্থতলার বড় একটি অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এবং অগ্নিকাণ্ডের কারণ তদন্তের পর জানা যাবে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাত ৮টা ১৫ মিনিটে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। ফায়ার সার্ভিস এবং নৌবাহিনীর যৌথ প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মো. আবদুল মালেক জানান, “আগুনের কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমাদের আটটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। আশা করি পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে না।”
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কফিল উদ্দিন বলেন, “আগুনের তীব্রতা বেশি হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসের সব ইউনিট সমন্বিতভাবে কাজ করছে। আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগবে।”
নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তা বলেন, “আমাদের দুটি টিম ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে সমন্বয় করে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সম্ভাব্য সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।”
অগ্নিকাণ্ডে কারখানার চতুর্থতলার বড় একটি অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এবং অগ্নিকাণ্ডের কারণ তদন্তের পর জানা যাবে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাত ৮টা ১৫ মিনিটে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। ফায়ার সার্ভিস এবং নৌবাহিনীর যৌথ প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।