লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার মান্দারী বাজারে গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্রিজের রেলিং ভেঙে সেখানে সিঁড়ি নির্মাণ করে নিজের হোটেলের প্রবেশপথ তৈরি করেছেন স্থানীয় হোটেল মালিক হারুনুর রশিদ। এ ঘটনায় ব্রিজটি এখন নিরাপত্তা ঝুঁকিতে রয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট রাতে হোটেল মালিক ভাড়াটিয়া লোক দিয়ে বেআইনিভাবে রেলিংটি ভেঙে ফেলেন। তবে হারুনের দাবি, আন্দোলনরত ছাত্ররা রেলিং ভেঙে ফেলেছেন। বিষয়টি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের নজরে এলেও এখনও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
স্থানীয় তিন ব্যবসায়ী জানান, ব্রিজটি প্রতিদিন শতাধিক যানবাহন ও সাধারণ মানুষের চলাচলে ব্যবহৃত হয়। রেলিং ভাঙার ফলে এটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
এলজিইডি সদর উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর কবীর জানান, ঘটনাটি আগে জানা ছিল না। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
জনগণ প্রশ্ন তুলেছে—কেন শুধুমাত্র হোটেলের সামনের রেলিং ভাঙা হয়েছে? এটি কি কোনো পূর্বপরিকল্পিত কাজ? প্রশাসনের দেরি হওয়া ব্যবস্থা গ্রহণে কতটা ক্ষতি হবে ব্রিজটির?
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট রাতে হোটেল মালিক ভাড়াটিয়া লোক দিয়ে বেআইনিভাবে রেলিংটি ভেঙে ফেলেন। তবে হারুনের দাবি, আন্দোলনরত ছাত্ররা রেলিং ভেঙে ফেলেছেন। বিষয়টি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের নজরে এলেও এখনও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
স্থানীয় তিন ব্যবসায়ী জানান, ব্রিজটি প্রতিদিন শতাধিক যানবাহন ও সাধারণ মানুষের চলাচলে ব্যবহৃত হয়। রেলিং ভাঙার ফলে এটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
এলজিইডি সদর উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর কবীর জানান, ঘটনাটি আগে জানা ছিল না। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
জনগণ প্রশ্ন তুলেছে—কেন শুধুমাত্র হোটেলের সামনের রেলিং ভাঙা হয়েছে? এটি কি কোনো পূর্বপরিকল্পিত কাজ? প্রশাসনের দেরি হওয়া ব্যবস্থা গ্রহণে কতটা ক্ষতি হবে ব্রিজটির?