বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রোববার (৮ ডিসেম্বর) রংপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত বিভাগীয় প্রশিক্ষণ কর্মশালায় ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখেন। কর্মশালার মূল আলোচ্য বিষয় ছিল ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি।’ বক্তব্যে তারেক রহমান জাতীয় সরকার গঠন, উচ্চকক্ষ প্রবর্তন এবং সকল দলের অংশগ্রহণের ভিত্তিতে একটি ঐক্যবদ্ধ রাষ্ট্র পরিচালনার পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
তারেক রহমান বলেন, “আমরা সবাই মিলে এমন একটি সরকার গঠন করতে চাই, যেখানে জনগণের মতামত থাকবে এবং সবাই মিলে কাজ করা সম্ভব হবে। আমাদের একক আন্দোলন সফল হয়নি, কিন্তু সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলে স্বৈরাচার সরকার পালাতে বাধ্য হয়েছে।”
বিএনপির ৩১ দফার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব উচ্চকক্ষ প্রবর্তন। তারেক রহমান বলেন, “যারা সরাসরি রাজনীতিতে নেই কিন্তু দেশের জন্য কাজ করতে চান—সাংবাদিক, চিকিৎসক, আইনজীবী, সাহিত্যিক, শিল্পীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষকে উচ্চকক্ষের মাধ্যমে রাষ্ট্র বিনির্মাণে যুক্ত করা হবে।”
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রতি গ্রামে তিনজন পল্লী চিকিৎসক নিয়োগের প্রতিশ্রুতি দেন, যার ৭০ শতাংশই নারী হবেন। তিনি আরও বলেন, “জুলাই বিপ্লবে আহত ও নিহতদের পরিবার এবং ১৬ বছরে খুন-গুমের শিকার নেতাকর্মীদের রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা প্রদান করা হবে।”
রংপুর বিভাগের ৫৭৪ জন প্রশিক্ষণার্থী দিনব্যাপী এই কর্মশালায় অংশ নেন। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। কর্মশালায় ৩১ দফা নিয়ে আলোচনা করা হয়, যা জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন নেতারা।
তারেক রহমান বলেন, “আমরা সবাই মিলে এমন একটি সরকার গঠন করতে চাই, যেখানে জনগণের মতামত থাকবে এবং সবাই মিলে কাজ করা সম্ভব হবে। আমাদের একক আন্দোলন সফল হয়নি, কিন্তু সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলে স্বৈরাচার সরকার পালাতে বাধ্য হয়েছে।”
বিএনপির ৩১ দফার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব উচ্চকক্ষ প্রবর্তন। তারেক রহমান বলেন, “যারা সরাসরি রাজনীতিতে নেই কিন্তু দেশের জন্য কাজ করতে চান—সাংবাদিক, চিকিৎসক, আইনজীবী, সাহিত্যিক, শিল্পীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষকে উচ্চকক্ষের মাধ্যমে রাষ্ট্র বিনির্মাণে যুক্ত করা হবে।”
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রতি গ্রামে তিনজন পল্লী চিকিৎসক নিয়োগের প্রতিশ্রুতি দেন, যার ৭০ শতাংশই নারী হবেন। তিনি আরও বলেন, “জুলাই বিপ্লবে আহত ও নিহতদের পরিবার এবং ১৬ বছরে খুন-গুমের শিকার নেতাকর্মীদের রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা প্রদান করা হবে।”
রংপুর বিভাগের ৫৭৪ জন প্রশিক্ষণার্থী দিনব্যাপী এই কর্মশালায় অংশ নেন। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। কর্মশালায় ৩১ দফা নিয়ে আলোচনা করা হয়, যা জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন নেতারা।